অনলাইন বিজনেস কি এবং কিভাবে করবেন ? - Online Business

Breaking

Home Top Ad

 


অনলাইন বিজনেস কি এবং কিভাবে করবেন ?

অনলাইন বিজনেস কি এবং কিভাবে করবেন ? বুঝতে হলে আপনাকে প্রথমে বুঝতে হবে 

 

ক্রিপ্টোকারেঞ্চি কি ? বিটকয়েন কি এবং কিভাবে কাজ করে ?

 

এগুলু না বুঝলে আপনি কোন ভাবেই অনলাইন বিজনেস বুঝবেন না। এই সম্পর্কে উইকিপেডিয়াতে পোষ্ট করা লেখা গুলো দেখলেই অনেকটা বুঝে আসবে । আর উইকিপেডিয়া জাতিসঙ্গের পরিচালিত একটি তথ্য পোর্টাল, যেখানে কোন ভুল তথ্য দেওয়া নাই। যা দেওয়া আছে সব সঠিক এবং যাচাই বাছাই করে পোষ্ট করা।

 

ক্রিপ্টোকারেঞ্চি কি ?

ক্রিপ্টোকারেঞ্চি সম্পর্কে ভালভাবে জানতে নিচের পোষ্টটি ভালভাবে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ূন যদিও এটি ইংরেজিতে লেখা ।


Cryptocurrency

https://en.wikipedia.org/wiki/Cryptocurrency


তারপর...

What is Bitcoin ?

https://en.wikipedia.org/wiki/Bitcoin


অথবা

বিটকয়েন (Bitcoin) কি এবং বিটকয়েন কিভাবে কাজ করে ?

বিটকয়েন হল ওপেন সোর্স ক্রিপ্টোগ্রাফিক প্রোটকলের মাধ্যমে লেনদেন হওয়া সাংকেতিক মুদ্রা 

বিটকয়েন লেনদেনের জন্য কোন ধরনের অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান, নিয়ন্ত্রনকারী প্রতিষ্ঠান বা নিকাশ ঘরের প্রয়োজন হয় না২০০৯ সালে সাতোশি নাকামোতো এই মুদ্রাব্যবস্থার প্রচলন করেন তিনি এই মুদ্রাব্যবস্থাকে পিয়ার-টু-পিয়ার লেনদেন নামে অভিহিত করেন


বিটকয়েনের লেনদেনটি বিটকয়েন মাইনার নামে একটি সার্ভার কর্তৃক সুরক্ষিত থাকে পিয়ার-টু-পিয়ার যোগাযোগ ব্যাবস্থায় যুক্ত থাকা একাধিক কম্পিউটার বা স্মার্টফোনের মধ্যে বিটকয়েন লেনদেন হলে এর কেন্দ্রীয় সার্ভার ব্যবহারকারীর লেজার হালনাগাদ করে দেয় একটি লেনদেন সম্পন্ন হওয়ার সাথে সাথে নতুন বিটকয়েন উৎপন্ন হয় ২১৪০ সাল পর্যন্ত নতুন সৃষ্ট বিটকয়েনগুলো প্রত্যেক চার বছর পরপর অর্ধেকে নেমে আসবে ২১৪০ সালের পর ২১ মিলিয়ন বিটকয়েন তৈরী হয়ে গেলে আর কোন নতুন বিটকয়েন তৈরী করা হবে না

যেহেতু বিটকয়েনের লেনদেন সম্পন্ন করতে কোন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন পরে না এবং এর লেনদেনের গতিবিধি কোনভাবেই অনুসরণ করা যায় না তাই বিশ্বের বিভিন্ন যায়গায় বিটকয়েন ক্রমান্বয়ে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে বিটকয়েন ডিজিটাল কারেন্সি হিসেবে জনপ্রিয়তা পেয়েছে

সম্প্রতি কানাডার ভ্যানক্যুভারে বিটকয়েন এর প্রথম এটিএম মেশিন চালু করেছে ধারণা করা হচ্ছে মুদ্রা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে এটি বিটকয়েনকে আরও আগিয়ে নিয়ে যাবে

বিটকয়েনের লেনদেন হয় পিয়ার টু পিয়ার বা গ্রাহক থেকে গ্রাহকের কম্পিউটারে এটি কোন কেন্দ্রীয় নিকাশঘরের মধ্য দিয়ে যায় না কিংবা এটি নিয়ন্ত্রণের জন্য কোন নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান নেই বিটকয়েনের সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় অনলাইনে একটি উন্মুক্ত সোর্স সফটওয়্যারের মাধ্যমে বিটকয়েন মাইনারের মাধ্যমে যেকেউ বিটকয়েন উৎপন্ন করতে পারে বিটকয়েন উৎপন্ন হওয়ার প্রক্রিয়াটা সবসময় অনুমানযোগ্য এবং সীমিত বিটকয়েন উৎপন্ন হওয়ার সাথে সাথে এটি গ্রাহকের ডিজিটাল ওয়ালেটে সংরক্ষিত থাকে এই সংরক্ষিত বিটকয়েন যদি গ্রাহক কর্তৃক অন্য কারও একাউন্টে পাঠানো হয় তাহলে এই লেনদেনের জন্য একটি স্বতন্ত্র ইলেক্ট্রনিক সিগনেচার তৈরী হয়ে যায় যা অন্যান্য মাইনার কর্তৃক নিরীক্ষিত হয় এবং নেটওয়ার্কের মধ্যে গোপন অথচ সুরক্ষিতভাবে সংরক্ষিত হয় একই সাথে গ্রাহকদের বর্তমান লেজার কেন্দ্রীয় তথ্যভাণ্ডারে হালনাগাদ হয়
বিটকয়েন দিয়ে কোন পণ্য কেনা হলে তা বিক্রেতার একাউন্টে পাঠানো হয় এবং বিক্রেতা পরবর্তীতে সেই বিটকয়েন দিয়ে পুনরায় পন্য কিনতে পারে, অপরদিকে সমান পরিমাণ বিটকয়েন ক্রেতার লেজার থেকে কমিয়ে দেওয়া হয় প্রত্যেক চার বছর পর পর বিটকয়েনের মোট সংখ্যা পুনঃনির্ধারন করা হয় যাতে করে বাস্তব মুদ্রার সাথে সামঞ্জস্য রাখা যায়

Information Source:  Wikipedia


অথবা নিচের লিঙ্কে গিয়ে মাছরাঙ্গা টেলিভিশনের রিপোর্ট ভিডিও ও একাত্তর টেলিভিশনের ইন্টারভিউ ভিডিওটি ভালো করে দেখলে ও অনেক টা বুঝে আসবে




অথবা





অথবা বিটকয়েন সম্পর্কে বিল গেট্‌স এর ইন্টার ভিউ ভাল করে দেখলেও বুঝে আসবে যে বিটকয়েন কি এবং কিভাবে কাজ করে



বিটকয়েন কি এবং কিভাবে কাজ করে



বিটকয়েন হিস্টোরি টা ভাল করে পড়লে আপনি অনেকটাই বুঝে যাবেন

History of Bitcoin

https://en.wikipedia.org/wiki/History_of_bitcoin

 

উপরোক্ত লিঙ্কে যাওয়ার পর, একেবারে নিচে এরকম একটি চার্ট পাবেন। উক্ত চার্টটি ভাল করে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনযোগ দিয়ে পড়লে আপনি অনলাইন বিজনেসের অনেকটাই বুঝতে সক্ষম হবেন।


মোট কথা হল, বিটকয়েন একটি ডিজিটাল মুদ্রা যা দিয়ে পৃথিবীর সেরা এক থেকে দেড় লক্ষ কোম্পানি থেকে যেকোন পণ্য কেনাকাটা করা যাবে । আপনি বাংলা টাকা লন্ডনে কোন কিছু কেনাকাটা করতে ব্যবহার করতে পারবেন না । লন্ডনে শুধুমাত্র ইউরো ও পাউন্ড মুদ্রা হিসেবে ব্যবহার করা যাই । কিন্তু এই বিটকয়েন সব জাইগাই ব্যবহার করা যায় । যারা বিকাশ বা ডাচ বাংলার রকেট সম্পর্কে বুঝেন তারা বিটকয়েন সম্পর্কে ভাল করে বুঝবেন। বিকাশের মতই একটি ডিজিটাল মুদ্রা হল বিটকয়েন । পার্থক্য হল বিকাশ সরকারের নিয়ন্ত্রিত আর বিটকয়েন সরকারের নিয়ন্ত্রনের বাহিরের । সব থেকে নিরাপদ লেনদেনের মুদ্রা । আর বিকাশ এই বিটকয়েনের ফর্মুলা থেকেই তৈরি করা হয়েছে। এই প্রযুক্তিকে বলে ব্লকচেইন টেকনোলজি । বিটকয়েন ২০০৯ সালে শুরু হয় । তখন একটি বিটকয়েন ডিজিটের মূল্য ছিল অনেক কম । তখন ১ ডলার দিয়ে  হাজার বিটকয়েন পাওা যেত কিন্তু আজ এই বিটকয়েনের মূল্য বাড়তে বাড়তে এমন হয়েছে যে, এখন একটি বিটকয়েন ডিজিটের মূল্য প্রাই ১০  হাজার ডলারের ও বেশি ।

আজকের বিটকয়েনের মূল্য জানতে গুগুলে গিয়ে সার্চ দিন,  

লিখুন “Bitcoin to USD

তাহলেই বুঝবেন এর চাহিদা কত


 CNNআন্তর্জাতিক অর্থনীতিবিদদের ভাষ্যমতে, এই বিটকয়েন হইত ভবিষ্যতে ১০ হাজার থেকে ১ লক্ষ ডলারে পৌছবে । এখন একটু ভাবুন যখন ১ ডলার দিয়ে ১ হাজার বিটকয়েন পাওয়া যেত, তখন যদি আমি ভুল করেও ১ ডলার দিয়ে ১ হাজার বটকয়েন কিনে রাখতাম তাহলে আজ আমি কি থাকতাম শুধুমাত্র একটু ভাবুন

২০০৯ ----- ১ ডলার  = ১০০০ বিটকয়েন
২০১৭ ------ ১ বিটকয়েন = ১০০০০ ডলার 
১০০০ বিটকয়েন = ১০০০*১০০০০ = ১০০,০০,০০০ ডলার 


আর যেকিনা তখন ১০০ বা ১০০০ ডলারের বিটকয়েন কিনে রেখে দিয়েছিল, তার অবস্থা কি একটু ভেবে দেখুন। কেননা এখন একটা বিটকয়েনের বাংলা টাকায় মূল্য প্রাই ৮.৫ লক্ষের অধিক।



বিটকয়েনের দাম বাড়ার কারন কি ?

বিটকয়েনের দাম বাড়ার কারন হল এর চাহিদা ব্যাপক । আপনি ইচ্ছে করলে বিটকয়েনের মাধ্যমে পৃথিবীর যেকোন প্রান্তে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ট্রান্সফার করতে পারবেন কোন রকম ঝামেলা ও ফী ছাড়াই । যেমন আপনি যদি লন্ডন থেকে ১ কোটি টাকা বাংলাদেশে পাঠান তাহলে আপনাকে অনেক ঝামেলা পোহাতে হবে, যেমন :

  • এই টাকা কিভাবে কামালেন? 
  • কার কাছে পাঠাবেন ?
  • তারপর চার্জ তো আছেই

কিন্তু বিটকয়েনের মাধ্যমে পাঠালে কোন প্রকার চার্জ দিতে হবেনা এবং কোন পকার ঝামেলা নেই, মুহূর্তের মধ্যেই ডলার এক দেশ থেকে অন্য দেশে পৌঁছে যাবে অনায়েসেআর পৃথিবীর সকল ব্যাংক থেকে বিটকয়েন ভাঙ্গিয়ে ক্যাশ করতে পারবেন। আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে ১০ হাজারেরও বেশি ATM বুথ থেকে বিটকয়েন ক্যাশআউট করা যাচ্ছে । এছাড়া ভিসা কার্ড ও মাষ্টার কার্ডের মাধ্যমে বিটকয়েন পৃথিবীর যেকোন ATM বুথ থেকে পৃথিবীর যেকোন মুদ্রাই অর্থ  উত্তোলন করা যাবে । 


বি: দ্র:

বাংলাদেশে এখন বিটকয়েনের প্রচলন শুরু হইনি তবে বাংলাদেশ ব্যাংক এটা নিয়ে কাজ করে কাজ করে জাচ্ছে । খুব শিগ্রই বাংলাদেশের ব্যাংকগুলতেও ক্যাশ করা যাবে । তবে বাংলাদেশের কিছু নামি দামি হোটেল এ বিটকয়েনের প্রছলন শুরু হয়েছে এবং তা ক্রমশই বৃদ্ধি পাচ্ছে , যেমন, রেডিসন Blue, শেরাটন হোটেল, ওয়েস্টিন হোটেল, Hotel Ocean Paradise Cox’s Bazar ইত্যাদি

এরকম বিটকয়েনের মত ডিজিটাল মুদ্রা আছে পৃথিবীতে ১ হাজারের বেশি , কিন্তু সব থেকে জনপ্রিয় হল ১ থেকে ০ টি । যেগুলোর মূল্য দিন দিন বাড়ছেই ।

আমেরিকার বর্তমান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এমন একটি কয়েন আছে যার নাম 
Trump Coinআর এই Trump Coin শুধু আমেরিকান মানুষেরা ব্যবহার করতে পারেন

বিল গেট্‌স এর এমন একটি কয়েন আছে ইথিরিয়াম (Ethereum ) যার বর্তমান মূল্য প্রাই ৪০০ ডলারেরও বেশি ।


এই কয়েন গুলর সম্পর্কে জানতে নিচের ২ টি ওয়েবসাইট দেখতে পারেন



আর বিটকয়েন পাওয়ার উপায় হল বিটকয়েন  মাইনিং পুল । বিটকয়েন  মাইনিং পুলের মাধ্যমে অর্জন করা যায় সোনার চেয়েও দামি এই বিটকয়েন। কিন্তু তা সাধারন মানুষের জন্য অনেক কঠিন। অভিজ্ঞ প্রোগ্রামার ও বড় আইটি বাবসায়ী হলে পারবে । কেননা বিষয়টি অনেক জঠিল এবং খুবই কঠিন । আবার অনেকেই বিটকয়েন কিনে জমা করে রাখে। এই জন্য যে, যখন দাম বাড়বে তখন বিক্রয় করে লাভবান হবে।  ইউটিউবে বিটকয়েন মাইনিং (Bitcoin Mining) লিখে সার্চ দিলে অনেক ভিডিও পাবেন । 


এখন আসছি আসল কথাই,
আমরা বিটকয়েন নিয়ে কোন কাজ করছিনা । কারন এটা আমাদের ধরা ছোঁওয়ার বাহিরে ছলে গেছে। আমরা বিটকয়েনেরি মত আর একটি কয়েন নিয়ে কাজ করছি তার নাম ILCoin



ILCoin তার শুরু হয় ২০১৩ সাল থেকে | এই বছরের শেষে এবং আগামী বছরের শুরুতে এটা হইত মিনিমাম  ১০ ডলারে পৌছবে । 

অর্থনীতিবিদেরা  ও ক্রিপ্টো বিশেষজ্ঞদের মতে; এমন হতে পারে যে, আগামী ১ বছরের মধ্যে এই  ILCoin এর মূল্য ১০০ থেকে দেড় হাজার ডলারে পৌছতে পারেতাই এখন এই  আমাদের হাতের নাগালের ভিতরেই আছে । এখন যদি আমি অল্প কিছু টাকা দিয়ে কিছু কয়েন কিনে রেখে দেই তাহলে বছর খানেক পর এটার মূল্য কি হতে পারে ? শুধুমাত্র একটু অনুমান করলেই বুঝা যাই ।

যেমন, আমি ১০ হাজার কয়েন কিনে রেখেছি প্রাই ৩ লাখ টাকা দিয়ে প্রাই ১ বছর আগে আজ একটি কয়েনের মূল্য $ ২ , তাহলে আমার ১০,০০০ হাজার কয়েনের আজকের মূল্য একটু হিসেব করে দেখুন। আর ইনশাল্লাহ যখন একটি কয়েনের মূল্য $ ১০০০ ডলারে দাঁড়াবে তখন আমার ১০ হাজার কয়েনের মূল্য যে কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে শুধুমাত্র অনুমান করে নিন । আমাদের একজন বড় ভাই বড় বিজনেসম্যান সে ১ কোটি কয়েন কিনে রেখেছে। তাহলে তার ফিউচারটা একবার ভাবুন।
  
কারন, পৃথিবীর ১৭১ টি দেশে প্রাই ২০ মিলিয়ন মানুষ এই  ILCoin জমা করে পেছনে কাজ করে চলছে ।

বাংলাদেশে আনুমানিক ১৫ হাজারের ও বেশি মানুষ এই ILCoin জমা করে পেছনে কাজ করছে এবং দিন দিন বেরেই চলছে ।

সারা পৃথিবীতে ১০ টি কর্পোরেট অফিস এবং ৫০০+ জোনাল অফিস থেকে একযোগে ILCoin নিয়ে কাজ চলছে । এবং প্রত্যেক দেশেই কান্ট্রি ম্যানেজার আছেন । এই কান্ট্রি ম্যানেজার তাদের নিজ নিজ দেশের ILCoin মেম্বারদের কাজের বিভিন্ন রকম চাহিদা পুরন করে থাকেন । এছাড়াও কোম্পানির পক্ষ থেকে  অভ্যন্তরীণ ও বিদেশে এই ILCoin এর প্রচার কাজে অংশগ্রহন করে থাকেন ।

পৃথিবীর সেরা শপিং ওয়েবসাইট  Smartabuy.com তাদের পণ্য কেনা বেচার জন্য ILCoin কে একচেপ্ট করেছে।  ইটা এখন কম্বোডিয়া, ভিয়েতনাম, রোমানিয়া, বুলগেরিয়া ও কয়েকটি ইউরোপীয় দেশে ওপেন আছে| যেখানে প্লট ও ফ্ল্যাট কেনা বেচা থেকে শুরু করে রেষ্টোরেন্টে খাওয়া, হোটেলে থাকা, বিমান ও বাসের টিকেট সংগ্রহ ইত্যাদি সকল কাজে মুদ্রা হিসেবে  ILCoin ব্যবহৃত হচ্ছে  এবং খুব শিগ্রই সারা পৃথিবীতে আনুষ্ঠানিকভাবে ওপেন করা হবে |



স্যামসাঙ সহ বিভিন্ন কোম্পানি তাদের পণ্য বিক্রির মুদ্রা হিসেবে ILCoin কে গ্রহন করে নিয়েছেআপনি এ Smartabuy.com গেলেই বুঝতে পারবেন

এমনকি  iPhone 7 Plus যার মূল্য ১২৫০ ইউরো কিন্তু আপনি Smartabuy.comথেকে কিনতে পাবেন মাত্র ৬৫০-৭০০ ইউরোতে কারন iphone কোম্পানি এই ILCoin এর ফিউচার সম্পর্কে ভালভাবেই বুঝে নিয়েছে ।  

Smartabuy.com এ প্রায় ১০ হাজারের ও বেশি বিজনেস কোম্পানি তাদের পণ্য কেনাবেচার জন্য এই ILCoin কে গ্রহন করে নিয়েছে । দিন দিন এই কোম্পানির সংখ্যা বেড়েই চলছে । আশা করা যাচ্ছে, অদূর ভবিষ্যতে হয়তো পুরু পৃথিবীর জুড়ে লক্ষাধিক সেরা কোম্পানি এই ILCoin কে তাদের পণ্য কেনাবেচার মুদ্রা হিসেবে গ্রহন করে নিবে । তাদের ওয়েবসাইট ভাল করে দেখলেই বুঝবেন ।  ILC মানেই হল ILCoin




ILCoin কি  ?
ILCoin হল Bitcoin এরই মত একটি ডিজিটাল কারেন্সি। অর্থাৎ ILCoin কর্তৃপক্ষ বিশ্বব্যাপী Bitcoin এর মত একটি ডিজিটাল কারেন্সি প্রতিষ্ঠা করার আপ্রাণ চেষ্টা করছে | আশা করা যাচ্ছে ২০১৮ এর মধ্যে এই  ILCoin Bitcoin এর মত একটি জনপ্রিয় ডিজিটাল কারেন্সি হিসেবে প্রতিষ্ঠা লাভ করবে। কেননা ILCoin এর

  • ILCoin এর অভ্যন্তরীণ মূল্য একসময় ২ ডলারকে ছাড়িয়ে গিয়েছিলো। আজকের ILCoin এর বর্তমান মূল্য জানতে, যেসকল এক্সচেঞ্জারে ILCoin এর ট্রেডিং হয় সে সকল এক্সচেঞ্জার গুলোতে খোঁজ করুন।  তাহলেই আজকের ILCoin এর চলমান মূল্য জানতে পারবেন। 
  • খুব শিগ্রই দেখা যাবে যে ১ ILCoin = ১০০০ ডলার



ILCoin কিভাবে পাবেন?


  • ILCoin পাওয়ার অন্যতম উপায় হল ILGAMOS ওয়েবসাইটের মাধ্যমে এর ILCoin মাইনিং করে ILCoin সংগ্রহ করা
  • ILCOIN কেনাবেচা করে উক্ত এক্সচেঞ্জারগুলো থেকে ILCoin কিনতে পারবেন। 

আমার দীর্ঘ অভিজ্ঞতায় বলছি, আপনি যদি ILCoin মাইনিং করেন তাহলে অনেক লাভবান হবেন, কেননা মাইনিং করলে অপেক্ষাকৃত কম মূল্যে বেশি পরিমান ILCoin সংগ্রহ করা যায়।

ILCoin কর্তৃপক্ষ কয়েকটি ক্যাটাগরিতে সারা পৃথিবীতে সমস্ত মানুষের কাছে উন্মুখতভাবে তাদের শেয়ার বিক্রি করছে। এবং দিন দিন তাদের শেয়ারের মান বেড়েই চলছে। আর এই ILCoin এর পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রনের দায়িত্তে আছে যে কোম্পানি তার নাম হচ্ছে, 


তাদের ওয়েবসাইট হল 


আর এর সার্বিক তথ্যাবদানে আছে জার্মানির  অন্যতম অনলাইন ব্যাংক
Sparkasse Dachau
https://www.sparkasse-dachau.de


ILGAMOS International পৃথিবীব্যাপী Swiss Gold নামের সবথেকে দামি স্বর্ণের সরবরাহকারি কোম্পানি  । পৃথিবীর প্রাই সকল ব্যাংকেই তাদের স্বর্ণের মজুদ আছে । আর তাদের এই স্বর্ণের কোম্পানি চলছে ৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে।  আর এই কোম্পানি প্রধান অফিস হল জার্মানি । জার্মানির আইন যে কত কঠোর তা জার্মানিতে যে থাকে তাকে জিজ্ঞেস করলেই বুঝবেন। জার্মানিতে ১০০ ইউরোর হিসেব না দিতে পারাই জার্মানির সাবেক প্রেসিডেন্ট কে পদত্যাগ ও জেল খাটতে হয়েছিলো । তাই এখানে স্কেমিং এর কোন সুযোগ নাই । এই বিজনেসের সার্বিক তথ্যাবদানে আছে জার্মানির  অন্যতম সরকারি ব্যাংক  Deutsche Postbank থাকাই, রিস্কের সম্ভাবনা বলতে গেলে ০% বলতে পারেন। কেননা আপনি তাদেরকেই বিশ্বাস করবেন যারা আগে থেকে ১০০০ বিলিয়ন ইউরোর কোম্পানি চালিয়ে আসতেছে ।

অনেকেই প্রশ্ন করেন, তারা যদি ২ নাম্বারি করে ?

২ নাম্বারি কারা করে জানেন ?

যারা ফকিন্নি টাইপ মানুষ। কেননা পকেট তারাই মারে যাদের পকেটে টাকা থাকেনা এব যাদের চরিত্র খারাপ । ভাল মানুষ কোনদিন ভুলেও ২ নাম্বারি করতে আসবে না। যদিও আজকাল আমাদের বাংলাদেশে যারা ২ নাম্বারি করছে বেশিরভাগই মোখশধারি ভদ্র মানুষ গুলো। কিন্তু প্রকৃত পক্ষে তারাই আজ সব থেকে খারাপ মানুষ । কিন্তু আন্তর্জাতিক পরজায়ে এমন করলে মুহূর্তের মধ্যে ধরা খেয়ে যাবে । আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এরকম ২ নাম্বারি করার সুযোগ নেই । তাই কেও আমাদের বাংলাদেশে আভ্যন্তরীণ বিষয়ের সাথে আন্তর্জাতিক বিষয়ের মিশ্রণ করবেন না । তাহলেই জীবনে কিছু করা সম্ভব । আর এ বিষয়টা যারা প্রবাসে আছেন তারা ভাল করে বুঝবেন আশা করি। আমরা বাঙ্গালিদের একটা স্বভাব হল আমরা যেমন অন্যকেও ঠিক তেমনি মনে করি। আর এটা হল সংকীর্ণ মানসিকতার পরিচায়ক। প্রত্যেক মানুষকে নিজের চাইতে একটু বেশি মূল্যায়ন করলে আমাদের সমাজে আর কোন সমস্যা থাকত না | যাদের আগে থেকেই ১০০০ বিলিয়ন ইউরোর কোম্পানি আছে তারা কোনদিন ভুল করেও দুনাম্বারির চিন্তা মাথাই আনবেনা। আর তাদের বিজনেসের শুধু বাংলাদেশেই নই সারা দুনিয়াতেই আছে । তারা কখন ও দুনাম্বারি করবে এটা ভাবাটা সবচেয়ে বড় বোকামি ছাড়া আর কিছুই নই । আমি  MLM , ডোলেঞ্চের ও ডেস্টিনি অনেক দেখেছি কিন্তু করিনি। কারন ডেস্টিনির ওইগুলো আমার কাছে সব ভাউতা বাজি মনে হয়েছে। আর আমি এই কোম্পানি নিয়ে ৬ টা মাস শুধু গবেষণায় করেছি। লাখের ওঃ বেশি অনলাইন আর্টিকেল পড়েছি। তারপর এই বিজনেসে নেমেছি । আর আমি একজন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারআমি না বুঝে ৩ লাখ টাকা এখানে ইনভেস্ট করিনি । আর আমি চ্যালেঞ্জ করে বলছি দুনিয়াতে যদি হওয়ার কোন উপায় বা পন্থা থাকে তা এই  | ILGAMOS and ILCoin এছাড়া দুনিয়াতে এত অল্প সময়ে ও অল্প পুজিতে এত লাভবান হওয়ার আর কোন উপায় আমার জানা নাই।

আমি ১০ বছর ধরে অনলাইনের জগতে বিচরন করছিঅনলাইনে উপার্জনের আনুমানিক ১০০ উপরে সিস্টেম আমার জানা আছে । কিন্তু সব জায়গায় হইত গাধার মত খাটতে হবে না হলে ৯৯% রিস্ক থেকে যায় । কিন্তু এখানে বিন্দু পরিমান ও রিস্ক নাই । কেননা এখানে কোম্পানির মালিকের ও লাভ হবে তখন, যখন এই ILCoin এর দাম বাড়বেকেননা তারাও আমাদেরই মত কয়েক কোটি কয়েন কিনে রেখেছে । তাদেরও টার্গেট এই ILCoin কে বিটকয়েনের মত অবস্থায় নিয়ে যাওয়া তাহলেই তারা লাভবান হবেন । আর হা আমরা যে শেয়ার প্যাক কিনার জন্য টাকা দিচ্ছি তা কোনদিন কোম্পানির মালিকদের পকেটে যাচ্ছে না । শেয়ারের এই অর্থ খরচ করা হচ্ছে  ILCoin এর দাম বাড়ানোর কাজে অর্থাৎ প্রচার প্রসারে । তাই একটু চিন্তা করে দেখুন, তারা কেন ২ নাম্বারি করবে। কেননা কোম্পানির মালিকেরা এমনিতেই মাল্টি বিলিনিয়ার । 

এই ILGAMOS International ২০১০ সাল থেকে তারা এই ডিজিটাল মুদ্রার পরিকল্পনা করে এবং পরিকল্পনা মাফিক ২০১৩ সালে ILCoin উদ্ভদন করা হয়। আর এখন তা দ্রুত গতিতে বৃদ্ধি পাচ্ছেআপনি ইউটিউবে ILGAMOS লিখে সার্চ দিলেই দেখবেন যে সারা পৃথিবীতে কি পরিমান এবং কোন ক্যাটাগরির মানুষ এই ILGAMOS ILCoin সাথে কাজ করছে


এর জন্য YouTube, Facebook Google গিয়ে সার্চ দিন
ILGAMO Dubai
ILGAMO Russia
ILGAMO Chaina
ILGAMO Thailand
ILGAMO Bangladesh
ILGAMO Canada
ILGAMO USA
ILGAMO Khazakhastan
ILGAMO Ukhrain
ILGAMO Vietnam
ILGAMO India
ILGAMOS Korea
ILGAMOS Brunei
ILGAMOS Malaysia
ILGAMOS Indonesia
ILGAMOS Australia
ILGAMOS Philippine

ইত্যাদি ,
এবং ILCoin এর ব্লকচেইন সম্পর্কে বারাক ওবামার সাক্ষাতকার টি দেখলে বুঝবেন এর গুরুত্ব কত টুকু ।





এবং পৃথিবীর সেরা অর্থনীতিবিদ  Bob Goshen এর ILGAMOS সম্পর্কে লেকচারটা ভাল করে দেখুন ।





তাহলেই বুঝবেন কিভাবে দ্রুততার সাথে ILGAMOS  ILCoin কাজ এগিয়ে চলছে ।

এখন আমরা শুধু অপেক্ষা করছি ওই মুহূর্তের, কখন আমরা দেখবোঃ

   1 ILCoin = $100 to $3000 
ILCoin ম্যানেজমেন্ট এর টার্গেট হল ২০২০ সালে  ১ ILCoin মিনিমাম $১০০০ ( এক হাজার ডলার )


 ILCoin এর দাম বাড়া কিছু কারণ হলো:
  • Bitcoin কাজ করে শুধুমাত্র ৮৭ দেশে কিন্তু ILCoin কাজ করছে ১৭১ দেশে
  • সারা বিশ্বে ২০ মিলিয়নেরও বেশি মানুষ নিয়ে কাজ করছে 
  • বিক্রি করে আপনার টাকা বিশ্বের যেকোন ব্যাংকে তুলতে পারবেন
  • আপনি চাইলে ভিসা ও মাস্টার কার্ডের মাধ্যমেও আপনার টাকা তুলতে পারবেন  
  • দশ হাজারেরও বেশি কোম্পানি থেকে পণ্য বা সেবা ক্রয় বিক্রয় করতে পারবেন 
  • ব্যাবসায়ের জন্য পৃথিবীর যেকোন দেশে যেকোন পরিমান অর্থ আদান প্রদান করতে পারবেন 
  • পৃথিবীর সব থেকে নিরাপদ ও সহজ পদ্ধতি অবলম্বন করাই কোন ঝুঁকি থাকছেনা 
  • বিশ্বের সেরা ক্রিপ্টো কয়েন এক্সচেঞ্জার গুলোর মধ্যে ১০ টি এক্সচেঞ্জার  এই ILCoin গ্রহণ করে নিয়েছে ট্রেডিংয়ের জন্য।  এবং খুব শিগ্রই আরো ১০ টি এক্সচেঞ্জার ILCoin কে গ্রহণ করার কথা জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছে 
আনুমানিক ১৭১ টিরও বেশি দেশে ২০ মিলিয়নেরও বেশি মানুষ এই নিয়ে কাজ করছে | নিচে এর সার্চ ভলিউম দেখলেই বুঝে আসবে |



ILCoin এর মূল্য দিন দিন বেড়েই চলছে 


৮টি দেশের সরকার প্রশাসন ও ৬টি আন্তর্জাতিক ব্যাঙ্ক তাদের ডিজিটাল কারেন্সি হিসেবে  নিয়েছে।  খুব অল্প সময়ের মধ্যেই পৃথিবীর সকল দেশ ও সকল ব্যাঙ্ক কে গ্রহণ নিবে বলে  যাচ্ছে
 



এখানে মার্কেটিং ও প্রমোশনাল কাজ করে বিলাস বহুল গাড়ি জিতে নেয়ার সুযোগ রয়েছে 




মাস্টার কার্ড / ভিসা কার্ড / প্রি-পেইড কার্ডের মাদ্ধমে আপনার টাকা উত্তোলন করার সহজ উপায় 




কোন কয়েন আসল না ফেক কিভাবে চিনবেন ?

১. আসল ক্র্যাপ্তকারেন্সির অবশ্যই অনলাইন ডিরেক্টরি থাকবে যেমনঃ 

উপরোক্ত অনলাইন ডিরেক্টরিতে গিয়ে এর প্রকৃত অবস্থান দেখতে পারেন 


২. কোন এক্সচেঞ্জার উক্ত কয়েনটাকে ট্রেড করার জন্য তাদের ট্রেডিং প্লাটফর্মে গ্রহণ করেছে কিনা। আর এক্সচেঞ্জার কেবল ওই সকল কয়েনকেই গ্রহণ করবে যারা আসল এবং যাদের ভবিষ্যতে ভালো কিছু করতে পারবে। কেননা এক্সচেঞ্জার  উক্ত নির্ধারিত অর্থ দিয়ে থাকে। যেমন আপনি যদি কয়েন বিক্রি করেন তাহলে তারা আপনার কাছ থেকে কয়েন কিনবে নির্ধারিত মুল্যের বিনিময়ে। অতএব এক্সচেঞ্জার কোনোদিন কোন ফেক কয়েনের বিনিময়ে মানি দিবে না এবং কোন ফেক কয়েনকে ট্রেড করার জন্য তাদের ট্রেডিং প্লাটফর্মে গ্রহণ করবে না। কেননা কোন সুস্থ মস্তিষ্কের মানুষ কখন কোন ফেক জিনিসের জন্য অর্থ দিতে রাজি হবে না।  

নিচে কয়েকটি এক্সচেঞ্জার দেখুন যেখানে ILCoin এর ট্রেডিং (কেনাবেচা) হয়ে থাকে। 

৩. আসল কয়েন গুলো সবসময় তাদের কয়েনের ওয়ালেটের গুরুত্ব দিবে। এবং প্রথমেই তারা বিভিন্ন ভার্সনের ওয়ালেট তৈরী করবে। আপনি চাইলে Bitcoin, Ethereum ও DashCoin ওয়ালেট দেখতে পারেন। এক্ষেত্রে  ওয়েব ও বিভিন্ন ডিভাইস ও বিভিন্ন ভার্সনের ও বিভিন্ন অপারেটিং সিস্টেমের অনুযায়ী হয়ে থাকে। যেমন Windows, Android, ios, Linux etc
আর ফেক কয়েন গুলো এগুলোর ধার ধরে না। কিছু ফেক আছে ডিভাইস ওয়ালেট করে কিন্তু শুধুমাত্র দেখানোর জন্য কিন্তু কোন কাজে আসে না। দক্ষ সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার দেখলেই বুঝে নিবেন যে এগুলো ফেক ওয়ালেট। 

এদিক থেকে  ILCoin ওয়েব ও ডিভাইস ওয়ালেট গুলো দেখলেই বুঝবেন যে ইলকিন কতটুকু  সততার সাথে একটি আসল কয়েন বাস্তবায়ন করছে। আপনি যেকোন সময় ILCoin Wallet Apps আপনার মোবাইলের Play Store অথবা ios Store থেকে ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারবেন এবং বিভিন্ন অপারেটিং সিস্টেমের জন্যও বিভিন্ন ILCoin Wallet ডেক্সটপ অথবা ট্যাব ভার্সন ব্যবহার করতে পারবেন।


ILCoin এর আছে নিজস্ব Coin Explorer & Mining Server  যা কিনা পৃথিবী সর্ব বৃহৎ ও নিরাপদ 
                      ILCoin Explorer


                    
                    ILCoin Mining Server

 ILCoin কিভাবে সংগ্রহ করবেন ?

ILCoin সহ পৃথিবীর সকল আসল ক্রিপ্টোকারেঞ্চি পাওয়ার ২ টি উপায়। ILCoin এর সাংকেতিক সিম্বল হল ILC  
  • হয়ত কোন এক্সচেঞ্জার থেকে ক্রিপ্টোকারেঞ্চি কিনতে হবে। 
  • অন্যথায় উক্ত ক্রিপ্টোকারেঞ্চি এর মাইনিং সিস্টেম ব্যবহার করে মাইন করতে হবে। 

উল্লখ: এক্সচেঞ্জার থেকে মাইন করলে অনেক সময় মূল্য বেশি দিয়ে কিনতে হয় কিন্তু মাইন করলে মূল্য অনেক কম পরে কিন্তু বিক্রি করা যাই উপযোক্ত মূল্যেই ( এক্সচেঞ্জার মূল্যে ), তাই ILCoin মাইন করলে লাভ বেশি হয় |



২ টি ধাপে আপনি ILCoin করতে পারেন 


ধাপঃ ১- পেমেন্ট একউন্ট

উক্ত একাউন্টে ILCoin মাইনিং হয়ে জমা হবে তারপর এখান থেকে ILCoin ওয়ালেটের মাধ্যমে মাইন করা ILCoin উইথড্র করে এক্সচেঞ্জারে বিক্রি করতে পারবেন করবেন। 
  • ILCoin এর মূল ওয়েবসাইট Ilgamos থেকে মাইনিং হ্যাশ-পাওয়ার কিনে কোম্পানির ম্যানিং সার্ভারে ILCoin মাইন করবেন, 
ILGAMOS এর রেজিষ্টার করা সম্পূর্ণ ফ্রী । তাই রেজিষ্টার করতে 


  •  নিচের অফিসিয়াল জয়েনিং লিংকটিতে যান 
  • এরপর রেজিষ্ট্রেশন ফর্মটি সঠিক  জেনুইন তথ্য দিয়ে ফ্রি রেজিষ্ট্রেশন করুন  
  • তাদের ILCoin মাইনিং প্যাকেজ থেকে যেকোন একটি (এমাউন্ট ডিপোজিট করে) মাইনিং এক্টিভেট করতে হবে  ক্রয় করুন।
  • তারপর মাইনিং সময়সীমার পর আপনার একাউন্টে নির্ধারিত ILCoin জমা হয়ে যাবে। 





Note: Ilgamos একাউন্টটির রেজিষ্ট্রেশন সফলভাবে সম্পন্ন করার পরএকাউন্টটি অবশ্যই ভেরিফাই করতে হবে। 

  • ·       পরিচয় ভেরিফাই করার জন্য ছবি , NID কার্ডের দুপাশের স্ক্যানিং কপি 
  • ·       ঠিকানা ভেরিফাই করার জন্য utility - gas, electricity, cable TV, etc - bill or a bank statement এর স্ক্যানিং কপি আপলোড করতে হবে। 

নোটঃ একাউন্টি তখনই ভেরিফাই করতে হবে যখন আপনি আপনার উপার্জিত অর্থ উত্তোলন করবেন। আপনার  ILCOIN একাউন্ট দিয়ে কাজ করে ইনস্ট্যান্ট ইনকাম বাড়াতে পারেন। কিভাবে কাজ করবেন তা পরে বলে দেওয়া হবে |


ধাপঃ ২- ক্লাউড মাইনিং একউন্ট 


উক্ত  ক্লাউড মাইনিং একউন্টে  পূর্বের ইলগামস একউন্টে ক্রয় করা হ্যাশ-পাওয়ারকে কাজে লাগিয়ে ILCoin ক্লাউড মাইনিং এক্টিভেট করবেন। তারপর প্রতিমাসে আপনার একউন্টে মাইনকৃত ILCoin স্বয়ংক্রিয়ভাবে জমা হয়ে যাবে। ইচ্ছে করলে প্রতিমাসে ILCoin উইথড্র করে বিক্রি করতে পারবেন। বা একসাথে সব মাইনকৃত ইলকিন উইথড্র করে এক্সচেঞ্জারে বিক্রি করতে পারবেন। 
  • ক্লাউড মাইনিং একাউন্টের জন্য নিচের লিংকটিতে যান 

  • তারপর উপরে Sign Up ক্লিক করুন। 
  • ইমেইল এবং পাসওয়ার্ড ও কনফার্ম পাসওয়ার্ড দিয়ে Join এ ক্লিক করুন। 
  • তারপর ইমেইলের ইনবক্সে গিয়ে ইমেইল ভেরিফাই করুন। 

নোটঃ যে ইমেইলটি পূর্বের Ilgamos একাউন্টে ব্যবহার করেছেন ঠিক সেই ইমেইলটি এই ক্লাউড মাইনিং একাউন্টটিতে ব্যবহার করতে হবে। তা নাহলে মাইনিং একটিভ করা যাবেনা। 

আপনি যখন পূর্বের Ilgamos একউন্টে হ্যাশ-পাওয়ার কেনার জন্য অর্থ ডিপোজিট করবেন, তখন দ্বিতীয় ক্লাউড মাইনিং একাউন্টটিতে ব্যালান্স স্বয়ংক্রিয়ভাবে যোগ হয়ে যাবে। ব্যালান্স যোগ হওয়ার পর Add Rent Pack ক্লিক করে ILCoin মাইনিং এক্টিভেট করতে হবে। তারপর আপনার হ্যাশ-পাওয়ার ILCoin মাইনিং সার্ভারে গিয়ে হিট করবে এবং ILCoin মাইনিং শুরু হবে। যা প্রতিমাসে আপনার Ilgamos একউন্টে স্বয়ংক্রিয়ভাবে যোগ হয়ে যাবে।

কিভাবে ilgamos ক্লাউড ম্যানিং কিভাবে কাজ করতে হবে ?
তা বুঝার জন্য নিচের ভিডিওটি  শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ভাল করে মনোযোগ দিয়ে দেখুন  
  

নোটঃ উক্ত মাইনিং প্রসেসিংয়ের মেয়াদ থাকবে এক বছর। এক বছর পর্যন্ত আপনার ক্রয় করা হ্যাশ-পাওয়ার কোম্পানির মাইনিং সার্ভারে আপনার জন্য নিরবচ্ছিন্নভাবে ILCoin মাইন করে  যাবে। শুধু আপনি নই, আপনার মত সারা বিষের প্রায় ১৭১ টিরও বেশি দেশের লক্ষ্য লক্ষ্য মানুষের জন্য একইভাবে ILCoin মাইনিং হয়ে থাকে । আর এটাই হল উক্ত টেকনোলজির নিয়ম।  

ILCoin কোম্পানির সারাবিশ্বে তাদের সাপোর্ট টীম আছেন যারা নিজ নিজ দেশের মানুষদের উক্ত বিষয়ে সার্বিক সহায়তা করে থাকেন। আমাদের বাংলাদেশেও এরকম টীম আছে। আপনি চাইলে তাদের সহযোগিতা নিতে পারেন।

উল্লেখ্য যে,
ILCOIN এর মান দিন দিন বাড়তেই থাকবেহ্রাস পাওয়ার সম্ভাবনা নাই বললেই চলে।  আপনি ইচ্ছে করলে সরাসরি ILCoin কিনতে পারেন বিভিন্ন মাধ্যম থেকে কিন্তু এর থেকে বেশি লাভবান হবেন যদি কোম্পানির মাইনিং Rules মেনে ILCoin কিনে নেন । কেননা আর খুব শিগ্রই একটা সময় আসবে যখন একটা কয়েনের দাম দাঁড়াবে ১০ ডলার থেকে ১০০ ডলার পর্যন্ত 

ILCOIN এর কোন কোন প্যাকেজ দিয়ে কিভাবে লাভবান হতে পারেন ?




একটু হিসেবটা মিলিয়ে দেখুন :

উদাহরণ স্বরূপ : আপনি যদি আজ ৭৭ হাজার টাকা দিয়ে ১৭০০ টি ILCoin কিনেন, তাহলে


  • যদি এই  ILCoin এর দাম এক (১) ডলার হয়। তাহলে আপনার মুনাফার পরিমান হবে ; (১৭০০*$১) = ১৭০০ ডলার মানে প্রায় ১,৩৬,০০০ টাকা। 
  • যদি এই  ILCoin এর দাম দশ (১০) ডলার হয়। তাহলে আপনার মুনাফার পরিমান হবে ; (১৬৫০*$১০) = ১৬,৫০০ ডলার মানে প্রায় ১৩,৬০,০০০ টাকা। 
  • যদি এই  ILCoin এর দাম একশ (১০০) ডলার হয়। তাহলে আপনার মুনাফার পরিমান হবে ; (১৬৫০*$১০০) = ১,৬৫,০০০ ডলার মানে প্রায় ১,৩৬,০০,০০০ টাকা। 


তারপর, আপনি যদি আজ ২,২০,০০০ টাকা দিয়ে ৭৭৬০ টি ILCoin কিনেন, তাহলে

  • যদি এই  ILCoin এর দাম এক ডলার হয়। তাহলে আপনার মুনাফার পরিমান হবে ; (৭৭৬০*$১) = ৭৭৬০ ডলার মানে প্রায় ৬,২০,৮০০ টাকা। 
  • যদি এই  ILCoin এর দাম দশ (১০) ডলার হয়। তাহলে আপনার মুনাফার পরিমান হবে ; (৭৭৬০*$১০) = ৭৭,৬০০ ডলার মানে প্রায় ৬২,০৮,০০০ টাকা। 
  • যদি এই  ILCoin এর দাম একশ (১০০) ডলার হয়। তাহলে আপনার মুনাফার পরিমান হবে ; (৭৭৬০*$১০০) = ৭,৭৬,০০০ ডলার মানে প্রায় ৬,২০,৮০,০০০ টাকা। 

তারপর, আপনি যদি আজ ৭,০০,০০০ টাকা দিয়ে ৬১,১১০ টি ILCoin কিনেন, তাহলে

  • যদি এই  ILCoin এর দাম এক ডলার হয়। তাহলে আপনার মুনাফার পরিমান হবে ; (৬১,১১০ *$১) = ৬১,১১০ ডলার মানে প্রায়  ৪৮,৮৮,৮০০ টাকা। 
  • যদি এই  ILCoin এর দাম দশ (১০) ডলার হয়। তাহলে আপনার মুনাফার পরিমান হবে ; (৬১,১১০ *$১০) = ৬,১১,১০০ ডলার মানে প্রায়  ৪,৮৮,৮৮,০০০ টাকা।
  • যদি এই  ILCoin এর দাম একশ (১০০) ডলার হয়। তাহলে আপনার মুনাফার পরিমান হবে ; (৬১,১১০ *$১০০) = ৬১,১১,০০০ ডলার মানে প্রায়  ৪৮,৮৮,৮০,০০০ টাকা।  

আর কর্তৃপক্ষের টার্গেট হল ২০২০ সালের মধ্যে ১০০০ ডলারে পৌঁছানো। কেননা ধীরে ধীরে এর দাম বেড়েই চলছে | আর যদি ২০২০ সালে একটা ১০০০ ডলারে পৌঁছে তাহলে আপনার মুনাফা পরিমান কত হবে নিজে একটু হিসেবে করে নিন।

মজার ব্যাপার হল, আপনার টাকা আপনার কাছেই থাকবে। আপনি ছাড়া পৃথিবীর কেউ জানতে পারবে না। কেউ যদি আপনার এককাউন্টের ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড জেনেও ফেলে তারপরও আপনার একউন্ট থেকে এক পয়সা সরাতে পারবেনা। পৃথিবীর কোন হ্যাকারের বাপের ক্ষমতা নাই যে আপনার একউন্ট হ্যাক করবে। কারণ এর প্রোগ্রামিং গুলো করা হয়েছে ইনক্রিপশন প্রোগ্রামিং মেথড (SHA -256) অনুসরণ করে। একজন দক্ষ ও ভালো সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারকে ইনক্রিপশন প্রোগ্রামিং মেথড (SHA -256) সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলে বুঝতে পারবেন।

অনেকেই বলতে পারেন ইটা তো আজব ব্যাপার ;

ভাই, কোন আজব ব্যাপার না। একটু নিজের বুদ্ধিটাকে কাজে লাগিয়ে ভাবুন, আপনি যে ফেসবুক চালাচ্ছেন তার প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকারবার্গ এই ফেসবুক তৈরী করতে খরচ করেছিলেন মাত্র ১০০০ ডলার মানে ৮০ হাজার টাকা দিয়ে। তাও তার গার্লফ্রেন্ড ( বর্তমানে তার স্ত্রী ) প্রিসিলার কাছ থেকে ধার করে নিয়া।  কিন্তু আজ এই ফেসবুকের ব্যবসা থেকে তার মুনাফার পরিমান হলো ১০০ বিলিয়ন ডলার মানে ৮,৪৫০,৫০০,০০০,০০০ টাকা। আর হা ফেসবুক  অনলাইনেই চলে মানে অনলাইন বিজনেসের একটি সেরা ও বাস্তব উদাহরণ।  শুধু ফেসবুক নই, হাজারও কোম্পানী আছে যারা নাম মাত্র পুঁজি নিয়ে শুরু করেছিল কিন্তু তারা আজ পৃথিবীর সেরা ধনীদের কাতারে অবস্থান করছেন। মনে রাখবেন, টাকা এখন ধরা বুদ্ধিমানদের কাছে। যদি আপনি নিজের মেধাকে কাজে লাগিয়ে উপযোক্ত জায়গায় খরচ করতে পারেন তাহলে আপনিও টাকা ধরতে পারবেন।

২০১৭ সালের ফোর্বসের জরিপ অনুসারে টপ ১০০ ধনীদের তালিকা করা হয়েছিল। মজার ব্যাপার হল ওই তালিকার ৭৬% ধনী মানুষ ছিলেন যাদের বয়স ছিল ২৫-৩৫ বছর এবং তারা ধনী হয়েছিলেন বিটকয়েন নামক অনলাইন বিজনেস দিয়ে। আজ আবার এই সুযোগ নিয়ে এসেছে ILCoin। যারা এই সুযোগের সৎ ব্যবহার করবেন তারাই সফল হবেন। আর যারা নাক চুলকাবেন, তারা নাক চুলকাতেই থাকবেন। ভালো কিছু করতে পারবেন না।


অনেকেই বলতে পারেন এই বিজনেসের বাস্তবতা কি ?

ভাই ইউটিউবে বা গুগলে সার্চ দিয়ে দেখেন মিলিয়ন মিলিয়ন মানুষ এই বিজনেস করছে।

কিছু জরুরি বিষয় যা না জানলেই নয় :
আপনি একবার যখন ফ্রি রেজিষ্ট্রেশন করে একাউন্ট করবেন, আপনার একাউন্টটি ১৪ দিন একটিভ থাকবে। এই ১৪ দিনের ভিতর যদি ডিপোজিট করে কোন একটি প্যাক কিনে একটিভ না করেন তাহলে
·       ১৪ দিন পর স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনার একাউন্টটি ডিলিট হয়ে যাবে।
·       আপনার একাউন্টটি ভেরিফাই না করলে আপনার ইনকামের অর্থ তুলতে পারবেন না।
·       একাউন্ট ভেরিফাই হতে ২৪-৪৮ ঘন্টা সময় লাগবে। কিন্তু যেকোন সময় ডিপোজিট করে শেয়ার কিনতে পারবেন 
·       তাদের নির্ধারিত পেমেন্ট সিস্টেমে মাধ্যমে আপনি অর্থ ডিপোজিট  উত্তোলন করতে পারবেন।

·        এটা কোন MLM  কোম্পানি নই যে,  কোন কিছু না বুঝে হুট করে জয়েন করবেন। এটা বুঝার জিনিস, তাই ভাল করে বুঝতে হবে । তাই আগে জানুন, এই সম্পর্কে পড়াশুনা করুন, বুঝুন । অনলাইনে অনেক তথ্য আছে । বুঝে শুনে সিদ্ধান্ত নিন 

আপনি কয়েকটি উপায়ে অর্থ ডিপোজিট  তুলতে পারবেন :

1. Direct Bank Account Transfer
3. UPay Card
4. UnionPay
5. Visa Card
6. MasterCard,

এক্ষেত্রে আমার পক্ষ থেকে জন্য সাজেশন হল :

·      একটি ফ্রি  ডেমো একাউন্ট করুন  আভ্যন্তরীন বিষয়াবলী নিয়ে গবেষণা করুন। 
·      .থেকে..দিন এই সাইটটিকে নিয়ে বিভিন্নভাবে  অনলাইন খোঁজাখবর নিন  এর সম্পর্কে পাবলিক রিভিউগুলো পড়ুন। 
·      তারপর যদি টাকা থাকে একটি স্মার্ট প্যাক নিয়ে নিশ্চিন্তে বসে থাকুন এবং চার মাইনিংয়ের জন্য অপেক্ষা করুন। 
·      আর যদি টাকা না থাকে তাহলে একটি বেসিক প্যাক একটিভ করে Promotional কাজ করুন। তাতে করে ইনস্ট্যান্ট ইনকাম যেমন হবে আবার কয়েন ও জমা হবে

আমি চেলেঞ্জ করে বলছি
যদি আপনি সততার সাথে কাজ করেন একবছর সময় লাগবে এই অনলাইন বিজনেস থেকে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে আর এখানে তেমন কোন পরিশ্রমের কাজ নেই যারা  Promotional কাজ করতে আগ্রহী তারা শুধুমাত্র তাদের অবসর সময়গুলতে কাজ করলেই হবে ইচ্ছে করলে স্মার্টফোনের মাধ্যমেও এই অনলাইন বিজনেস নিয়ন্ত্রণ করা যাই 

অনেকেই ব্যাংকে টাকা জমা রাখেন। ব্যাংকে হয়ত আপনাকে ৪-৫ বছর পর আপনার টাকার দিগুন দিতে পারে। তাও আবার সুদের সাথে। যা ধর্মীয় দিক থেকে সম্পূর্ণ হারাম বা নিষেধ । কিন্তু এখানে কোন সুদের ব্যাপার নাই। কারন কোম্পানি আপনাকে শেয়ার দিবে এবং শেয়ারের বিনিময়ে আপনি কয়েন পাবেন যা কিনা পণ্য হিসেবে কাজ করবে । আর মুনাফা যে কি পরিমান হবে তা সময়ই বলে দিবে । তবে আপনি যদি আমার এই বইটি মন দিয়ে পরে থাকেন তাহলে নিজেই এই সম্পর্কে ধারনা পেয়ে গেছেন ।

আর হা আমি যেভাবে আপনাকে এই বিষয়টি জানালাম ঠিক সেভাবেই আপনার ও উচিৎ অন্য একজন ভাই বা বন্ধুকে বিষয়টি সম্পর্কে অবিহিত করা । আর আমি কাওকে তেল মারা বা তোশামোদ করা পছন্দ করিনা অতএব কেও যদি জীবনে সততার সাথে কিছু করে প্রতিষ্ঠিত হতে চান তারা ইমু, ফেসবুকে, মোবাইলে ও এমেইলে যোগাযোগ করতে পারেন । ভাই বা বন্ধু হিসেবে তাদের আমি সর্বাত্মক সহায়তা করব আর যাদের শরীরে এলারজি আছে তারা ১০০শ হাত দূরে থাকুন কারন এলারজি ওয়ালা মানুষ আমি একেবারেই পছন্দ করিনা কারন তারা জীবনে কিছুই করতে পারেনা তাদের কাজ শুধু অন্নের জন্য ইয়ার্কি মশকারি করা আর সৎ মানসিকতা এবং কঠোর পরিশ্রমীরাই জীবনে সফল হয়ে থাকে  

ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকার বলতেন, যে জিবনে রিস্ক নিতে জানে না তার জীবনটায় আসল রিস্কের মাঝে এবং জীবনে সে কিছুই করতে পারেনা
সক্রেটিস বলতেন, সুযোগ সবসময় আসেনা, সুযোগের সৎ ব্যবহারকারীরাই জীবনে সফল হয়

আরো বিস্তারিত ভাবে জানতে এবং কিভাবে শেয়ার প্যাক কিনবেন ও সংগ্রহ করবেন তা জানতে তাদের ব্লগ পোষ্টটি দেখতে পারেন |


কারা এবং কোন ক্যাটাগরির মানুষ এই বিজনেসের সাথে কাজ করছেন ?


একটু মন দিয়ে দেখুন পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে কারা এবং কোন ক্যাটাগরির মানুষ এই বিজনেসের সাথে কাজ করছেন ? তাহলেই বুঝে আসবে এই বিজনেসের ভবিষ্যৎ কি হতে পারে আপনি অনলাইনে ও ইউটিউবে সার্চ করলে অনেক কিছুই পাবেন কিন্তু আমি এখানে অল্প কিছু দিলাম মাত্র ।

ILGAMOS World Wide Working Status
















এই সম্পর্কে আরো বিস্তারিত দেখতে  ভিডিও গ্যালারী    

সম্পর্কিত সব গুলো ভিডিও মনযোগ সহকারে দেখুন দেখতে পারেন 




কিছু জরুরি কথা 
আপনি হয়তো আজ আপনার নিচু মন মানসিকতার জন্য হোক আর অজ্ঞতার জন্য হোক , এখানে কাজ নাও করতে পারেন।  কিন্তু খুব শিগ্রই আপনি এখানে কাজ করবেনা আর ইটা আমার ওপেন চ্যালেঞ্জ।  এখন হয়তো একটা কয়েন কিনতে ২ ডলার খরচ হবে, কিন্তু আর অল্প কিছুদিন পরেই এই কয়েন কিনতে হবে ১০০ থেকে ১০০০ ডলারে।  তখন আফসোস করা ছাড়া কোনো গতি থাকবেনা। তাই আমি বলবো এক ঘুয়েমি ছেড়ে দিয়ে ভালো কিছু করার চেষ্টা করেন, জীবনে কিছু করতে পারবেন।  তা ছাড়া এদেশে চাকরি বা ব্যবসায়ের যা অবস্থা তাতে নিজেকে টিকিয়ে রাখা খুবই কঠিন।  অনলাইনে অনেকে হাইপ ও  ফালতু ওয়েবসাইট টাকা ও সময়ের প্রচুর অপচয় করে থাকেন।  তাদের বলছি ফালতু দিয়ে কোন সময় জীবনে কিছুই করতে পারবেন না। তাই আমি বলবো ভালো কিছু করেন আর আমার ১০ বছরে অভিজ্ঞতায়  বলছি  আর কোন রাস্তা পাবেন না নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার।

এটা আমার ওপেন চেলেঞ্জ  কেননা আমার অনলাইন ইনকামের ১০০ এর বেশি রাস্তা জানা আছে  সব গুলো রাস্তায় দেখে এসেছি।