জনপ্রিয় ২০টি অনলাইন বিজনেস আইডিয়া - Online Business

Breaking

Home Top Ad

 


Saturday, January 5, 2019

জনপ্রিয় ২০টি অনলাইন বিজনেস আইডিয়া


অনলাইন বিজনেসের লাভের হার দিন দিন দ্বিগুণ হচ্ছে। গত ১ বছরে বিশ্বব্যাপী অনলাইনে বিক্রয় হয়েছে প্রায় ২.৩০৪ ট্রিলিয়ন ডলার। অনলাইন বিজনেস সারা বিশ্ব জুড়ে থাকা খুচরা বাজারের একটি বড় অংশ দখল নিতে চলছে। এমনকি, ধারণা করা হচ্ছে ২০১৮ সালে বিশ্বব্যাপী মোট জনসংখ্যার ৪৭.৩% মানুষ অনলাইনে পণ্য ক্রয় করবে।

Hostingfacts এর মতে, বর্তমানে বিশ্বে ৯৬৬ মিলিয়ন ওয়েবসাইট রয়েছে এবং এর মধ্যে সারা বিশ্বে ১০০ মিলিয়নেরও বেশি ওয়েবসাইট অনলাইন বিজনেস পরিচালনা করছে। আর বিশ্বব্যাপী অনলাইন বিজনেসগুলোর সফলতা দেখে আমাদের দেশেও অনলাইন বিজনেসের প্রতি আগ্রহ বাড়ছে মানুষের।

খুবই আনন্দের খবর যে, আমাদের অনেক অনলাইন ব্যবসা উদ্যোক্তাই দারুণ সফলতা পেয়েছে। সেই সাথে, দ্রুত প্রসারিত হচ্ছে এই ধরণের ব্যবসা। মানুষ এখন দোকানে দোকানে গিয়ে জিনিস-পত্র কেনার থেকে ঘরে বসে পেতেই বেশি পছন্দ করছে। তাছাড়া, জীবনযাত্রায় যে পরিবর্তণ আসছে, তাতে এখন আর ট্র্যাডিশনাল বিজনেসে নতুন করে সফলতা পাওয়া অনেকের জন্যেই কঠিন হয়ে যাচ্ছে।

যাইহোক, দ্রুত পরিবর্তিত আমাদের জীবনযাপনের সাথে সম্পৃক্ত এই অনলাইন বিজনেসের প্রতি যদি আপনারও আগ্রহ থেকে থাকে, তবে আসুন অনলাইন বিজনেস কি ও কয়েকটি বিজনেস আইডিয়া জেনে নেই।

অনলাইন বিজনেস কি?
অনলাইন বিজনেস হল, যখন কোন ব্যবসায়িক ক্রিয়াকলাপ ইন্টারনেটে ঘটে। অনলাইন বিজনেসের ক্ষেত্রে আপনাকে খুব বেশী মূলধন বিনিয়োগ করতে হবে না। এছাড়া এসব ব্যবসায় আপনি পার্ট-টাইম এবং বিশ্বের যে কোন প্রান্ত থেকে পরিচালনা করতে পারবেন।

অনলাইন বিজনেসকে সাধারণত ২টি ভাগে ভাগ করা যায়-

১. পণ্য ভিত্তিক

২. সেবা ভিত্তিক

অনলাইন বিজনেসের ব্যাপারে আপনি যদি এই ছোট ভূমিকা পড়ে কিংবা আগে থেকে মনস্থির করে রাখেন কিন্তু কি ভাবে বা কোন ধরণের ব্যবসায় দিয়ে শুরু করবেন তা মনস্থির করতে না পারেন, তবে আপনার জন্য ২০টি অনলাইন বিজনেস আইডিয়া নিয়ে আমি আজকে হাজির হলাম।

১. ই-কর্মাস:
অনলাইন বিজনেস আইডিয়ার কথা বললে, প্রথমেই ই-কমার্সের কথা আসবে। অনলাইন বিজনেসের ক্ষেত্রে প্রথম কাতারে আছে এই ই-কমার্স। আপনি চাইলে ই-কমার্স দিয়ে আপনার অনলাইন বিজনেস শুরু করতে পারেন। তবে এক্ষেত্রে কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে:
  • লাভজনক বাজার খুঁজে বিনিয়োগ করুন
  • প্রথম দিকে ব্যয়বহুল পণ্য নিয়ে শুরু করবেন না
  • পণ্যের বাজার চাহিদা যাচাই করুন
  • অনান্য ই-কমার্স সাইটগুলো থেকে আইডিয়া নিন

২. হস্তশিল্প:
সেই প্রাচীনকাল থেকে আজকের এই আধুনিক সমাজে হস্তশিল্পের চাহিদা একটুও হ্রাস পায়নি। সৌখিনতা কিংবা নিত্য প্রয়োজনীয় অনেক অভাব পূরণের ক্ষেত্রে মানুষ এখনও হস্তশিল্পের উপর নির্ভরশীল। আপনি চাইলে অনলাইনে এই বিজনেস শুরু করতে পারেন।

যারা হস্তশিল্পের কারিগর তাদের নিকট থেকে আপনি সরাসরি পণ্য ক্রয় করে বিক্রয় করতে পারলে লাভের পরিমাণ স্বভাবতই বেশী হবে।

৩. বই বিক্রিয়:
যদিও বাজারে নতুন বই বিক্রয়ের অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে কিন্তু তাতে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। কারণ সফল ব্যক্তিরা সাধারণ মানুষের মতো চিন্তা করে, তবে একটু ভিন্নভাবে। আপনি চাইলে পুরাতন বই বিক্রয় করতে পারেন। পুরাতন বইয়ের চাহিদা কতটা বেশি, আপনি ঢাকার নীলক্ষেতে ঘুরে আসলেই বুঝতে পারবেন।

পুরাতন বই ক্রয় বিক্রয় করেও আপনার অনলাইন বিজনেস শুরু করতে পারেন। প্রথমদিকে আপনি ফেসবুকের পেইজ কিংবা গ্রুপ দিয়ে শুরু করতে পারেন। পরবর্তীতে মূলধনের পরিমাণ বৃদ্ধি পেলে, আপনি একটি ওয়েব সাইট খুলে আপনার ব্যবসাকে আরও সম্প্রসারণ করতে পারেন।

৪. মৌসুমি পণ্য বিক্রয়:
আপনি অনলাইন বিজনেসকে লোকাল বিজনেস এর সাথে তুলনা করতে পারেন। বর্তমানের লোকাল বিজনেস থেকে অনলাইন বিজনেসে মানুষের আস্থা-বিশ্বাস অনেক বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। আপনি চাইলে মৌসুমি পণ্য অনলাইনে বিক্রয় করতে পারেন।

বিষয়টা আরেকটু পরিষ্কার করলে বুঝতে পারবেন। যেমন ধরুন আপনি গ্রীষ্মকালে আমের ব্যবসা করতে পারেন। সরাসরি রাজশাহী থেকে ফরমালিন মুক্ত আম এনে আপনি তা অনলাইনে বিক্রি করতে পারেন। এছাড়া বিভিন্ন মৌসুমে যে-সব ফল কিংবা পণ্যের চাহিদা বৃদ্ধি পায়, আপনি সে-সব পণ্য অনলাইনে বিক্রি করতে পারেন।

৫. পাইকারি পণ্য বিক্রয়:
পাইকারি মূল্যে পণ্য বিক্রয় করতে পারলে অনলাইনে গ্রাহক চাহিদা অনেক বেশি বৃদ্ধি পাবে। যেমন ধরুন, আপনি গ্রাম থেকে চাল ক্রয় করে ঢাকায় অনলাইনে চাল বিক্রি করতে পারেন।

আর চাল সাধারণত মানুষ ১ কেজি বা ২ কেজি কিনে না বরং বস্তা বা মন অনুযায়ী কিনে। তাই এই ধরনের বিজনেস আপনার জন্য উপযোগী হতে পারে।

৬. ওষুধ বা চিকিৎসা সামগ্রী:
অধিকাংশ সময় দেখা যায় মানুষ ফার্মেসীতে গিয়ে ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন অনুযায়ী ওষুধ পায় না, সেক্ষেত্রে অনেক সময় ভোগান্তিতে পড়তে হয়। আবার অনেক আবাসিক এলাকায় ফার্মেসি থাকে না, জরুরী প্রয়োজনে তখন ওষুধ পাওয়া যায় না।

আর এসব ক্ষেত্রে অনলাইন সাইট, ফার্মেসির থেকে বেশী ভূমিকা রাখে। কারণ মানুষ জরুরী প্রয়োজনে অনলাইনে ওষুধের অর্ডার করে, ঘরে বসে ওষুধ পেতে পারে। আর তাই এখনই এই অনলাইন বিজনেস শুরু করে দিতে পারেন।

৭. পুরাতন জিনিস বেচা কেনা:
পুরাতন জিনিসের চাহিদা সম্পর্কে ধারণা পেতে আপনি বিক্রয় ডট কমে ঘুরে আসতে পারেন। ওয়েবসাইট খুলে কিংবা প্রাথমিকভাবে আপনি ফেসবুকে পুরাতন জিনিস ক্রয় বিক্রয় করতে পারেন।

৮. ঘরে বানানো খাবার:
যান্ত্রিক জীবনে যন্ত্রের উপর মানুষ নির্ভরশীল হলেও মানুষের ভালোবাসা এখনো সে হাতে তৈরি খাবারের প্রতি রয়ে গেছে। আপনি ঘরে আচার, পিঠা কিংবা অন্যান্য সুস্বাদু খাবার তৈরি করে অনলাইনে, ফেসবুকে কিংবা ওয়েবসাইটে প্রচার-প্রচারণা করতে পারেন।

শহুরে জীবনের কর্মব্যস্ততায় হাতে তৈরি খাবারের চাহিদা স্বাভাবিকভাবেই অনেক বেশি থাকবে। তাই এ ধরনের অনলাইন বিজনেস আপনার সাফল্যের পথের সিঁড়ি হতে পারে।

৯. লন্ড্রি:
শহুরে জীবনে ব্যস্ততা ছাড়া অবসর সময় কল্পনা করা যায় না। আর কর্পোরেট লেবেলে তো ছুটি কালেভদ্রে পাওয়া যায়। মানুষ কাপড় ধোয়া কিংবা ইস্ত্রি করার সময়ও পায় না। আবার অনেক সময়, অলসতার কারণে দোকানেও দিয়ে আসে না।

তাই আপনি চাইলে এই সুবর্ণ সুযোগ ব্যবহার করতে পারেন। প্রাথমিকভাবে মহল্লা বা এলাকা ভিত্তিক এই সার্ভিস চালু করতে পারেন এবং আপনি অনলাইনের অর্ডারগুলো মহল্লায় থাকা লন্ড্রি দোকানের সাথে চুক্তি করে কাজ করতে পারেন।

১০. অনলাইন ক্লাস:
অনলাইনে ক্লাস” কথাটা শুনে আপনার হাসি আসতে পারে। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে আপনি চাইলে, এটা আপনার অনলাইন বিজনেসের সবচাইতে বড় মাধ্যম হতে পারে।

অনলাইন ক্লাস শুরু করার আগে আপনাকে মানুষের কাছে পরিচিত করতে হবে। এক্ষেত্রে আপনি ইউটিউব কে প্রাধান্য দিতে পারেন। আপনি ইউটিউবে যে বিষয়ে অভিজ্ঞ সে বিষয়ে ভিডিও দিতে পারেন। পরবর্তীতে যখন আপনার শুভাকাঙ্ক্ষীর সংখ্যা বৃদ্ধি পাবে, তখন আপনি তাদের নিয়ে পেইড সিক্রেট ক্লাসের আয়োজন করতে পারেন। সেটা হতে পারে স্কাইপি অথবা অন্য কোন মাধ্যমে।

এছাড়া আপনি বেশ কিছু অনলাইন সাইটে আপনার শিক্ষা বিষয়ক ভিডিও আপলোড করে অর্থ আয় করতে পারেন। যেমন:
  • Udemy
  • Skillshare
  • Teachable
  • Academyofmine


১১. ব্লগিং:
ব্লগ খুলেও আপনি খুব সহজে অর্থ ইনকাম করতে পারেন। বর্তমান সময়ে অনেকেই ব্লগিংকে তাদের প্রফেশন হিসাবে নিচ্ছে। আপনি চাইলে বাংলা অথবা ইংরেজি ভাষায় ব্লগিং করতে পারেন। তবে ইংরেজি ভাষার ব্লগের চাহিদা এবং ভিজিটর অনেক বেশি থাকে।

ব্লগিং এর মাধ্যমে আপনি বিভিন্নভাবে ইনকাম করতে পারেন। যেমন: গুগল এডসেন্স, দেশীয় বিজ্ঞাপন সংস্থার বিজ্ঞাপন কিংবা কোন কোম্পানির বিজ্ঞাপন। আবার অনেক সময় পেইড রিভিউ বা স্পনসরড পোস্ট লিখেও ইনকাম করতে পারেন।

যে-সব বিষয়ের উপর ব্লগিং করতে পারেন:
  • খবর বিশ্লেষণ
  • খাবার রেসিপি
  • বিজ্ঞান বা প্রযুক্তি
  • ধর্মীয়
  • স্বাস্থ্য বা লাইফ স্টাইল
  • টিউটোরিয়াল
  • ইতিহাস
  • খেলাধুলা
  • রহস্য ভিত্তিক ইত্যাদি

১২. ইউটিউব:
ইউটিউব সম্পর্কে নতুন করে কিছু বলার নেই। বাংলাদেশ ইতোমধ্যে অনেক নামীদামী ইউটিউবার আছে, যাদের সম্পর্কে আপনারা পত্র-পত্রিকায় পড়েন। চাইলে আপনিও ইউটিউবে অনলাইন বিজনেস করতে পারেন।

আপনি কি ধরনের বিষয়ের উপরে ভিডিও করবেন, সেটা আপনি আপনার নিজেকে প্রশ্ন করুন। আপনি যে বিষয়ে অভিজ্ঞ সেই বিষয়ের উপরই ভিডিও করতে পারেন বা অন্য ইউটিউবারদের ভিডিও থেকে ধারণা নিতে পারেন।

১৩. এফিলিয়েট মার্কেটিং:
এফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে আপনি অনলাইনে বিভিন্ন পণ্য বা সেবার লিংক শেয়ার করে অর্থ ইনকাম করতে পারেন। আরও বিস্তারিত জানতে আমাদের হৈচৈ বাংলা ওয়েবসাইটের এফিলিয়েট মার্কেটিং এই বিভাগের পোস্ট গুলো পড়তে পারেন।

১৫. ওয়েব ডিজাইন ও ডেভেলপমেন্ট:
আপনি যদি ওয়েব ডিজাইনার এবং ডেভেলপার হয়ে থাকেন, তবে আপনি ওয়েবসাইট ডিজাইনের উপর অনলাইনে বিজনেস করতে পারেন। কারণ তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে প্রতিনিয়ত মানুষ তার নিজের অথবা প্রতিষ্ঠানের জন্য ওয়েবসাইট তৈরি করে। আবার কেউ তাদের ওয়েবসাইটকে পুনরায় নতুন করে আপডেট করে, তার জন্য প্রয়োজন হয় ওয়েব ডিজাইনার এবং ডেভেলপারের।

আপনি চাইলে অনলাইনেই এই সেবা দিতে পারেন। এছাড়া আপনি ওয়েবসাইট তৈরি করে বিক্রিও করতে পারেন বেশ কিছু ওয়েব সাইটে। যেমন:
  • Themeforest
  • Creativemarket
  • Mojomarketplace
  • Themesnap
  • Inkthemes


১৬. ভিডিও এডিটর:
ভিডিও এডিটিং এর অনলাইন বিজনেস করতে পারেন। বর্তমানের অধিকাংশ কোম্পানি তাদের বিজ্ঞাপন থেকে শুরু করে ইউটিউবের ভিডিও তৈরিতেও ভিডিও এডিটরের প্রয়োজন পরে। এসব প্রয়োজন পূরণ করতে পারে আপনার ভিডিও এডিটিং এর অনলাইন বিজনেস।

১৭. সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট:
সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট অনেক চাহিদা সম্পন্ন বিজনেস। আপনি বিভিন্ন সফটওয়্যার তৈরি করে অর্থ ইনকাম করতে পারেন। অনেক সময় একটি সফটওয়্যার বিক্রি করেও কোটি টাকা ইনকাম করতে পারেন।

পাশাপাশি আপনি অ্যান্ড্রয়েডের প্লে-স্টোর কিংবা আইফোনের অ্যাপ স্টোরের জন্য অ্যাপ তৈরি করেও অর্থ ইনকাম করতে পারেন।

১৮. ডোমেইন হোস্টিং বিজনেস:
ডোমেইন হোস্টিং এর বিজনেস বর্তমানে যথেষ্ট চাহিদা সম্পন্ন। কারণ যেহেতু প্রতিনিয়ত ওয়েবসাইট তৈরির চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে, আর ওয়েবসাইট তৈরি করলে অবশ্যই তার জন্য হোস্টিং এবং ডোমেইনের প্রয়োজন।

তাই বলা যায় ডোমেইন হোস্টিং এর বিজনেসে আপনার ক্ষতির সম্ভাবনা অনেক কম। ডোমেইন হোস্টিং বিজনেসের ক্ষেত্রে আপনি থার্ড পার্টির ভূমিকা পালন করতে পারেন।

১৯. স্যোশাল মিডিয়া মার্কেটিং:
বর্তমানে প্রায় সকল প্রতিষ্ঠানে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর জন্য আলাদা বিভাগ রাখে। আবার কেউ কেউ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে এই কাজ করিয়ে নেয়। এখন আপনি যদি সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর উপর অনলাইনে বিজনেস করেন। তবে বলা যায় এটাও যথেষ্ট চাহিদা সম্পন্ন বিজনেস হবে।

২০. এসইও:
সবার শেষে এসইও দেখে অনেকে হয়তো এটাকে কম গুরুত্বপূর্ণ মনে করছেন। কিন্তু বাস্তবতা সম্পূর্ণ ভিন্ন।

ড. ক্রিস ডায়াগাদাগ বলেন, 
                 ” গুগলের সার্চ রেজাল্টে প্রথম হওয়া সকল ওয়েবসাইট মালিকদের স্বপ্ন।”

আর আপনি চাইলে এসব ওয়েবসাইট মালিকদের স্বপ্ন পূরণ করতে পারেন এসইওর অনলাইন বিজনেসের মাধ্যমে।

উপসংহার:
উপরে উল্লেখিত আলোচনায় আমি ২০টি অনলাইন বিজনেসের আইডিয়া দিয়েছি। তবে আপনাকে যে এই ২০ টি বিজনেসের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকতে হবে এমন কিন্তু নয়। আপনার যে বিষয়ে অভিজ্ঞতা এবং জ্ঞান আছে, আপনি সে বিষয়ের উপরে অনলাইনে বিজনেস করতে পারেন।

উক্ত ২০টি অনলাইন বিজনেস আইডিয়া ছাড়া সবথেকে নিরাপদ ও বেশি মুনাফা হল ক্রিপ্টোকারেন্সি বিজনেস। যা আপনাকে অনেক বেশি মুনাফা দিবে কিন্তু কোন প্রকার লোকসানের সম্ভাবনা ছাড়া। 

কোন বিজনেসের টাকা বেশি এই ধরনের চিন্তা না করে বরং চিন্তা করুন কোনটা আপনার জন্য উপযোগী এবং আপনি করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। সেই কাজটা দিয়ে প্রথমে অনলাইনে বিজনেস শুরু করতে পারেন।