অনলাইন ব্লকচেইন বিজনেস কি এবং কিভাবে করবেন ? বুঝতে হলে আপনাকে প্রথমে বুঝতে হবে
- ব্লকচেইন কি এবং ব্লকচেইন কিভাবে কাজ করে ?
- ক্রিপ্টোকারেঞ্চি কি এবং ক্রিপ্টোকারেঞ্চি কিভাবে কাজ করে ?
- বিটকয়েন কি এবং বিটকয়েন কিভাবে কাজ করে ?
উপরুক্ত বিষয়গুলো ভালো করে না বুঝলে আপনি কোন ভাবেই অনলাইন বিজনেস বুঝবেন না। এই সম্পর্কে উইকিপেডিয়াতে পোষ্ট করা লেখা গুলো দেখলেই অনেকটা বুঝে আসবে । আর উইকিপেডিয়া জাতিসঙ্গের পরিচালিত একটি তথ্য পোর্টাল, যেখানে কোন ভুল তথ্য দেওয়া নাই। যা দেওয়া আছে সব সঠিক এবং যাচাই বাছাই করে পোষ্ট করা।
ক্রিপ্টোকারেঞ্চি কি ?
ক্রিপ্টোকারেঞ্চি সম্পর্কে ভালভাবে জানতে নিচের পোষ্টটি ভালভাবে প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ূন । যদিও এটি ইংরেজিতে লেখা ।
Cryptocurrency
https://en.wikipedia.org/wiki/Cryptocurrency
তারপর...
What is Bitcoin ?
https://en.wikipedia.org/wiki/Bitcoin
অথবা
বিটকয়েন (Bitcoin) কি এবং বিটকয়েন কিভাবে কাজ করে ?
বিটকয়েন হল ওপেন সোর্স ক্রিপ্টোগ্রাফিক প্রোটকলের মাধ্যমে লেনদেন হওয়া সাংকেতিক মুদ্রা।
বিটকয়েন লেনদেনের জন্য কোন ধরনের অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান, নিয়ন্ত্রনকারী প্রতিষ্ঠান বা নিকাশ ঘরের প্রয়োজন হয় না।২০০৯ সালে সাতোশি নাকামোতো এই মুদ্রাব্যবস্থার প্রচলন করেন। তিনি এই মুদ্রাব্যবস্থাকে পিয়ার-টু-পিয়ার লেনদেন নামে অভিহিত করেন।
বিটকয়েনের লেনদেনটি বিটকয়েন মাইনার নামে একটি সার্ভার কর্তৃক সুরক্ষিত থাকে। পিয়ার-টু-পিয়ার যোগাযোগ ব্যাবস্থায় যুক্ত থাকা একাধিক কম্পিউটার বা স্মার্টফোনের মধ্যে বিটকয়েন লেনদেন হলে এর কেন্দ্রীয় সার্ভার ব্যবহারকারীর লেজার হালনাগাদ করে দেয়। একটি লেনদেন সম্পন্ন হওয়ার সাথে সাথে নতুন বিটকয়েন উৎপন্ন হয়। ২১৪০ সাল পর্যন্ত নতুন সৃষ্ট বিটকয়েনগুলো প্রত্যেক চার বছর পরপর অর্ধেকে নেমে আসবে। ২১৪০ সালের পর ২১ মিলিয়ন বিটকয়েন তৈরী হয়ে গেলে আর কোন নতুন বিটকয়েন তৈরী করা হবে না।
যেহেতু বিটকয়েনের লেনদেন সম্পন্ন করতে কোন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন পরে না এবং এর লেনদেনের গতিবিধি কোনভাবেই অনুসরণ করা যায় না তাই বিশ্বের বিভিন্ন যায়গায় বিটকয়েন ক্রমান্বয়ে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। বিটকয়েন ডিজিটাল কারেন্সি হিসেবে জনপ্রিয়তা পেয়েছে।
সম্প্রতি কানাডার ভ্যানক্যুভারে বিটকয়েন এর প্রথম এটিএম মেশিন চালু করেছে। ধারণা করা হচ্ছে মুদ্রা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে এটি বিটকয়েনকে আরও আগিয়ে নিয়ে যাবে।
বিটকয়েনের লেনদেন হয় পিয়ার টু পিয়ার বা গ্রাহক থেকে গ্রাহকের কম্পিউটারে। এটি কোন কেন্দ্রীয় নিকাশঘরের মধ্য দিয়ে যায় না কিংবা এটি নিয়ন্ত্রণের জন্য কোন নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান নেই। বিটকয়েনের সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় অনলাইনে একটি উন্মুক্ত সোর্স সফটওয়্যারের মাধ্যমে। বিটকয়েন মাইনারের মাধ্যমে যেকেউ বিটকয়েন উৎপন্ন করতে পারে। বিটকয়েন উৎপন্ন হওয়ার প্রক্রিয়াটা সবসময় অনুমানযোগ্য এবং সীমিত। বিটকয়েন উৎপন্ন হওয়ার সাথে সাথে এটি গ্রাহকের ডিজিটাল ওয়ালেটে সংরক্ষিত থাকে। এই সংরক্ষিত বিটকয়েন যদি গ্রাহক কর্তৃক অন্য কারও একাউন্টে পাঠানো হয় তাহলে এই লেনদেনের জন্য একটি স্বতন্ত্র ইলেক্ট্রনিক সিগনেচার তৈরী হয়ে যায় যা অন্যান্য মাইনার কর্তৃক নিরীক্ষিত হয় এবং নেটওয়ার্কের মধ্যে গোপন অথচ সুরক্ষিতভাবে সংরক্ষিত হয়। একই সাথে গ্রাহকদের বর্তমান লেজার কেন্দ্রীয় তথ্যভাণ্ডারে হালনাগাদ হয়।
বিটকয়েন দিয়ে কোন পণ্য কেনা হলে তা বিক্রেতার একাউন্টে পাঠানো হয় এবং বিক্রেতা পরবর্তীতে সেই বিটকয়েন দিয়ে পুনরায় পন্য কিনতে পারে, অপরদিকে সমান পরিমাণ বিটকয়েন ক্রেতার লেজার থেকে কমিয়ে দেওয়া হয়। প্রত্যেক চার বছর পর পর বিটকয়েনের মোট সংখ্যা পুনঃনির্ধারন করা হয় যাতে করে বাস্তব মুদ্রার সাথে সামঞ্জস্য রাখা যায়।
বিটকয়েন লেনদেনের জন্য কোন ধরনের অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান, নিয়ন্ত্রনকারী প্রতিষ্ঠান বা নিকাশ ঘরের প্রয়োজন হয় না।২০০৯ সালে সাতোশি নাকামোতো এই মুদ্রাব্যবস্থার প্রচলন করেন। তিনি এই মুদ্রাব্যবস্থাকে পিয়ার-টু-পিয়ার লেনদেন নামে অভিহিত করেন।
বিটকয়েনের লেনদেনটি বিটকয়েন মাইনার নামে একটি সার্ভার কর্তৃক সুরক্ষিত থাকে। পিয়ার-টু-পিয়ার যোগাযোগ ব্যাবস্থায় যুক্ত থাকা একাধিক কম্পিউটার বা স্মার্টফোনের মধ্যে বিটকয়েন লেনদেন হলে এর কেন্দ্রীয় সার্ভার ব্যবহারকারীর লেজার হালনাগাদ করে দেয়। একটি লেনদেন সম্পন্ন হওয়ার সাথে সাথে নতুন বিটকয়েন উৎপন্ন হয়। ২১৪০ সাল পর্যন্ত নতুন সৃষ্ট বিটকয়েনগুলো প্রত্যেক চার বছর পরপর অর্ধেকে নেমে আসবে। ২১৪০ সালের পর ২১ মিলিয়ন বিটকয়েন তৈরী হয়ে গেলে আর কোন নতুন বিটকয়েন তৈরী করা হবে না।
যেহেতু বিটকয়েনের লেনদেন সম্পন্ন করতে কোন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন পরে না এবং এর লেনদেনের গতিবিধি কোনভাবেই অনুসরণ করা যায় না তাই বিশ্বের বিভিন্ন যায়গায় বিটকয়েন ক্রমান্বয়ে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। বিটকয়েন ডিজিটাল কারেন্সি হিসেবে জনপ্রিয়তা পেয়েছে।
সম্প্রতি কানাডার ভ্যানক্যুভারে বিটকয়েন এর প্রথম এটিএম মেশিন চালু করেছে। ধারণা করা হচ্ছে মুদ্রা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে এটি বিটকয়েনকে আরও আগিয়ে নিয়ে যাবে।
বিটকয়েনের লেনদেন হয় পিয়ার টু পিয়ার বা গ্রাহক থেকে গ্রাহকের কম্পিউটারে। এটি কোন কেন্দ্রীয় নিকাশঘরের মধ্য দিয়ে যায় না কিংবা এটি নিয়ন্ত্রণের জন্য কোন নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান নেই। বিটকয়েনের সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় অনলাইনে একটি উন্মুক্ত সোর্স সফটওয়্যারের মাধ্যমে। বিটকয়েন মাইনারের মাধ্যমে যেকেউ বিটকয়েন উৎপন্ন করতে পারে। বিটকয়েন উৎপন্ন হওয়ার প্রক্রিয়াটা সবসময় অনুমানযোগ্য এবং সীমিত। বিটকয়েন উৎপন্ন হওয়ার সাথে সাথে এটি গ্রাহকের ডিজিটাল ওয়ালেটে সংরক্ষিত থাকে। এই সংরক্ষিত বিটকয়েন যদি গ্রাহক কর্তৃক অন্য কারও একাউন্টে পাঠানো হয় তাহলে এই লেনদেনের জন্য একটি স্বতন্ত্র ইলেক্ট্রনিক সিগনেচার তৈরী হয়ে যায় যা অন্যান্য মাইনার কর্তৃক নিরীক্ষিত হয় এবং নেটওয়ার্কের মধ্যে গোপন অথচ সুরক্ষিতভাবে সংরক্ষিত হয়। একই সাথে গ্রাহকদের বর্তমান লেজার কেন্দ্রীয় তথ্যভাণ্ডারে হালনাগাদ হয়।
বিটকয়েন দিয়ে কোন পণ্য কেনা হলে তা বিক্রেতার একাউন্টে পাঠানো হয় এবং বিক্রেতা পরবর্তীতে সেই বিটকয়েন দিয়ে পুনরায় পন্য কিনতে পারে, অপরদিকে সমান পরিমাণ বিটকয়েন ক্রেতার লেজার থেকে কমিয়ে দেওয়া হয়। প্রত্যেক চার বছর পর পর বিটকয়েনের মোট সংখ্যা পুনঃনির্ধারন করা হয় যাতে করে বাস্তব মুদ্রার সাথে সামঞ্জস্য রাখা যায়।
Information Source: Wikipedia
অথবা নিচের লিঙ্কে গিয়ে মাছরাঙ্গা টেলিভিশনের রিপোর্ট ভিডিও ও একাত্তর টেলিভিশনের ইন্টারভিউ ভিডিওটি ভালো করে দেখলে ও অনেক টা বুঝে আসবে।
অথবা নিচের লিঙ্কে গিয়ে মাছরাঙ্গা টেলিভিশনের রিপোর্ট ভিডিও ও একাত্তর টেলিভিশনের ইন্টারভিউ ভিডিওটি ভালো করে দেখলে ও অনেক টা বুঝে আসবে।
অথবা
অথবা বিটকয়েন সম্পর্কে বিল গেট্স, বারাক ওবামা, ওয়ারেন বাফেট ও রবসন এর ইন্টার ভিউ ভাল করে দেখলেও বুঝতে সহজ হবে।
বিটকয়েন হিস্টোরি টা ভাল করে পড়লে আপনি অনেকটাই বুঝে যাবেন
History of Bitcoin
https://en.wikipedia.org/wiki/History_of_bitcoin
উপরোক্ত লিঙ্কে যাওয়ার পর, একেবারে নিচে এরকম একটি চার্ট পাবেন। উক্ত চার্টটি ভাল করে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনযোগ দিয়ে পড়লে আপনি অনলাইন বিজনেসের অনেকটাই বুঝতে সক্ষম হবেন।
মোট কথা হল, বিটকয়েন একটি ডিজিটাল মুদ্রা যা দিয়ে পৃথিবীর সেরা এক থেকে দেড় লক্ষ কোম্পানি থেকে যেকোন পণ্য কেনাকাটা করা যাবে । আপনি বাংলা টাকা লন্ডনে কোন কিছু কেনাকাটা করতে ব্যবহার করতে পারবেন না । লন্ডনে শুধুমাত্র ইউরো ও পাউন্ড মুদ্রা হিসেবে ব্যবহার করা যাই । কিন্তু এই বিটকয়েন সব জাইগাই ব্যবহার করা যায় । যারা বিকাশ বা ডাচ বাংলার রকেট সম্পর্কে বুঝেন তারা বিটকয়েন সম্পর্কে ভাল করে বুঝবেন। বিকাশের মতই একটি ডিজিটাল মুদ্রা হল বিটকয়েন । পার্থক্য হল বিকাশ সরকারের নিয়ন্ত্রিত আর বিটকয়েন সরকারের নিয়ন্ত্রনের বাহিরের । সব থেকে নিরাপদ লেনদেনের মুদ্রা । আর বিকাশ এই বিটকয়েনের ফর্মুলা থেকেই তৈরি করা হয়েছে। এই প্রযুক্তিকে বলে ব্লকচেইন টেকনোলজি । বিটকয়েন ২০০৯ সালে শুরু হয় । তখন একটি বিটকয়েন ডিজিটের মূল্য ছিল অনেক কম । তখন ১ ডলার দিয়ে ১ হাজার বিটকয়েন পাওা যেত কিন্তু আজ এই বিটকয়েনের মূল্য বাড়তে বাড়তে এমন হয়েছে যে, এখন একটি বিটকয়েন ডিজিটের মূল্য প্রাই ১০ হাজার ডলারের ও বেশি ।
আজকের বিটকয়েনের মূল্য জানতে গুগুলে গিয়ে সার্চ দিন,
লিখুন “Bitcoin to USD”
তাহলেই বুঝবেন এর চাহিদা কত
CNN ও আন্তর্জাতিক অর্থনীতিবিদদের ভাষ্যমতে, এই বিটকয়েন এবং অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সি গুলো হয়ত ভবিষ্যতের প্রধান মুদ্রা হিসেবে পরিগণিত হবে। এখন একটু ভাবুন যখন ১ ডলার দিয়ে ১ হাজার বিটকয়েন পাওয়া যেত, তখন যদি আমি ভুল করেও ১ ডলার দিয়ে ১ হাজার বটকয়েন কিনে রাখতাম তাহলে আজ আমি কি থাকতাম শুধুমাত্র একটু ভাবুন,,,,
২০০৯ ----- ১ ডলার = ১০০০ বিটকয়েন
২০১৭ ------ ১ বিটকয়েন = ১০০০০ ডলার
১০০০ বিটকয়েন = ১০০০*১০০০০ = ১০০,০০,০০০ ডলার
২০১৭ ------ ১ বিটকয়েন = ১০০০০ ডলার
১০০০ বিটকয়েন = ১০০০*১০০০০ = ১০০,০০,০০০ ডলার
আর যেকিনা তখন ১০০ বা ১০০০ ডলারের বিটকয়েন কিনে রেখে দিয়েছিল, তার অবস্থা কি একটু ভেবে দেখুন। কেননা এখন একটা বিটকয়েনের বাংলা টাকায় মূল্য প্রাই ৪.৫ লক্ষের অধিক।
বিটকয়েনের দাম বাড়ার কারন কি ?
বিটকয়েনের দাম বাড়ার কারন হল এর চাহিদা ব্যাপক । আপনি ইচ্ছে করলে বিটকয়েনের মাধ্যমে পৃথিবীর যেকোন প্রান্তে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ট্রান্সফার করতে পারবেন কোন রকম ঝামেলা ও ফী ছাড়াই । যেমন আপনি যদি লন্ডন থেকে ১ কোটি টাকা বাংলাদেশে পাঠান তাহলে আপনাকে অনেক ঝামেলা পোহাতে হবে, যেমন :
- এই টাকা কিভাবে কামালেন?
- কার কাছে পাঠাবেন ?
- তারপর চার্জ তো আছেই
কিন্তু বিটকয়েনের মাধ্যমে পাঠালে কোন প্রকার চার্জ দিতে হবেনা এবং কোন পকার ঝামেলা নেই, মুহূর্তের মধ্যেই ডলার এক দেশ থেকে অন্য দেশে পৌঁছে যাবে অনায়েসে। আর পৃথিবীর সকল ব্যাংক থেকে বিটকয়েন ভাঙ্গিয়ে ক্যাশ করতে পারবেন। আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে ১০ হাজারেরও বেশি ATM বুথ থেকে বিটকয়েন ক্যাশআউট করা যাচ্ছে । এছাড়া ভিসা কার্ড ও মাষ্টার কার্ডের মাধ্যমে বিটকয়েন পৃথিবীর যেকোন ATM বুথ থেকে পৃথিবীর যেকোন মুদ্রাই অর্থ উত্তোলন করা যাবে ।
বি: দ্র:
বাংলাদেশে এখন বিটকয়েনের প্রচলন শুরু হইনি তবে বাংলাদেশ ব্যাংক এটা নিয়ে কাজ করে কাজ করে জাচ্ছে । খুব শিগ্রই বাংলাদেশের ব্যাংকগুলতেও ক্যাশ করা যাবে । তবে বাংলাদেশের কিছু নামি দামি হোটেল এ বিটকয়েনের প্রছলন শুরু হয়েছে এবং তা ক্রমশই বৃদ্ধি পাচ্ছে , যেমন, রেডিসন Blue, শেরাটন হোটেল, ওয়েস্টিন হোটেল, Hotel Ocean Paradise Cox’s Bazar ইত্যাদি ।
এরকম বিটকয়েনের মত ডিজিটাল মুদ্রা আছে পৃথিবীতে ১ হাজারের বেশি , কিন্তু সব থেকে জনপ্রিয় হল ১০০ থেকে ১৫০ টি । যেগুলোর মূল্য দিন দিন বাড়ছেই ।
আমেরিকার বর্তমান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের এমন একটি কয়েন আছে যার নাম
Trump Coin। আর এই Trump Coin শুধু আমেরিকান মানুষেরা ব্যবহার করতে পারেন ।
বিল গেট্স এর এমন একটি কয়েন আছে ইথিরিয়াম (Ethereum ) যার বর্তমান মূল্য প্রাই ৪০০ ডলারেরও বেশি ।
আর বিটকয়েন পাওয়ার উপায় হল বিটকয়েন মাইনিং পুল । বিটকয়েন মাইনিং পুলের মাধ্যমে অর্জন করা যায় সোনার চেয়েও দামি এই বিটকয়েন। কিন্তু তা সাধারন মানুষের জন্য অনেক কঠিন। অভিজ্ঞ প্রোগ্রামার ও বড় আইটি বাবসায়ী হলে পারবে । কেননা বিষয়টি অনেক জঠিল এবং খুবই কঠিন । আবার অনেকেই বিটকয়েন কিনে জমা করে রাখে। এই জন্য যে, যখন দাম বাড়বে তখন বিক্রয় করে লাভবান হবে। ইউটিউবে বিটকয়েন মাইনিং (Bitcoin Mining) লিখে সার্চ দিলে অনেক ভিডিও পাবেন ।
এখন আসছি আসল কথাই,
LIC হল বিটকয়েনের মতই একটি ক্রিপ্টোকারেন্সি | LIC তার শুরু হয় আজ থেকে ১ এপ্রিল ২০১৮ থেকে | কিন্তু এর বর্তমান মূল্য আনুমানিক $২.৫০ এর বেশি, এবং এর টার্গেট হলো ২০২০ এর দিকে আগামী বছরের মাঝামাঝিতে এটা হইত মিনিমাম ১০০ ডলারে পৌঁছানোর।
অর্থনীতিবিদেরা ও ক্রিপ্টো বিশেষজ্ঞদের মতে; এমন হতে পারে যে, আগামী ১ বছরের মধ্যে এই LIC এর মূল্য ১০০ থেকে ১,০০০ ডলারে পৌছতে পারে। তাই এখন এই আমাদের হাতের নাগালের ভিতরেই আছে । এখন যদি আমি অল্প কিছু LIC মাইনিং করে বা এক্সচেঞ্জার থেকে কিনে সংগ্রহ করে রেখে দিতে পারি, তাহলে বছর খানেক পর এটার মূল্য কি হতে পারে ? শুধুমাত্র একটু অনুমান করলেই বুঝা যাই ।
শুরুতে LIC এর মূল্য ছিল 1 LIC =$0.60 কিন্তু এর বর্তমান মূল্য আনুমানিক $4.21 এর বেশি, এবং এর টার্গেট হলো ২০২০ এর দিকে আগামী বছরের মাঝামাঝিতে এটা হইত মিনিমাম ১০ ডলারে পৌঁছানোর। এবং ২০২২ সালে একটি হবে মিনিমাম $১০০০
অর্থনীতিবিদেরা ও ক্রিপ্টো বিশেষজ্ঞদের মতে; এমন হতে পারে যে, আগামী ১ বছরের মধ্যে এই LIC এর মূল্য ১০ থেকে ১০০ ডলারে পৌছতে পারে। তাই এখন এই আমাদের হাতের নাগালের ভিতরেই আছে । এখন যদি আমি অল্প কিছু LIC মাইনিং করে বা এক্সচেঞ্জার থেকে কিনে সংগ্রহ করে রেখে দিতে পারি | তাহলে বছর খানেক পর এটার মূল্য কি হতে পারে ? শুধুমাত্র একটু অনুমান করলেই বুঝা যাই ।
কারন, পৃথিবীর ১০০ টির ও বেশি দেশে আনুমানিক প্রায় মিলিয়ন মানুষ এই LIC নিয়ে কাজ করে চলছে । বাংলাদেশে আনুমানিক ৫ হাজারের ও বেশি মানুষ এই LIC জমা করে পেছনে কাজ করছে এবং দিন দিন বেরেই চলছে । এবং প্রত্যেক দেশেই কান্ট্রি লিডার আছেন । এই কান্ট্রি লিডারেরা তাদের নিজ নিজ দেশের LIC মেম্বারদের কাজের বিভিন্ন রকম সহযোগিতা করে থাকেন । এছাড়াও কোম্পানির পক্ষ থেকে অভ্যন্তরীণ ও বিদেশে এই LIC এর প্রচার কাজে অংশগ্রহন করে থাকেন ।
- আজকের LIC এর বর্তমান মূল্য জানতে, এক্সচেঞ্জারে Tocanotrade খোঁজ করুন, তাহলেই আজকের LIC এর চলমান মূল্য জানতে পারবেন।
সেইদিন খুবই নিকটে, যেদিন দেখা যাবে যে,
১ LIC= ১০০০ ডলার
উল্লেখ্য:- LIC একটি প্রি-মাইনিং ক্রিপ্টোকারেন্সি যা এখন সবার কেনাবেচার জন্য উন্মুক্ত নই। অর্থাৎ এখন ওপেন মার্কেটে নেই কিন্তু তাদের নিজস্ব এক্সচেঞ্জারে কেনাবেচা হচ্ছে। তাদের এক্সচেঞ্জারে যেকেউ ইচ্ছে করলে একাউন্ট খুলে বিটকয়েন দিয়ে LIC কিনতে পারবে। এক্ষেত্রে শর্ত হল একটি ডিভাইস ও আইপি থেকে একটিই একউন্ট করা যাবে এবং সর্বোচ্চ $৭০০ এর LIC কিনতে পারবে। একটি ডিভাইস ও আইপি থেকে একটির বেশি একাউন্ট করলে একাউন্টটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্লক হয়ে যাবে।
LIC কিভাবে পাবেন?
- LIC পাওয়ার অন্যতম উপায় হল LIC ওয়েবসাইটের মাধ্যমে একাউন্ট করে LIC মাইনিং করে LIC সংগ্রহ করা। LIC কর্তৃপক্ষ কয়েকটি ক্যাটাগরিতে সারা পৃথিবীতে সমস্ত মানুষের কাছেএই লিক্স মাইনিং সিস্টেম উন্মুখত করেছে।
- LIC এক্সচেঞ্জার Tocanotrade থেকে ও বিটকয়েনের মাদ্ধমে LIC কিনতে পারা যায়। কিন্তু আমার দৃষ্টিতে LIC মাইন করে সংগ্রহ করাটা অনেক বেশি প্রফিটেবলে। কেননা LIC ম্যানিং করে বেশি LIC পাওয়া যাই এবং পাশাপাশি মার্কেটিংয়ের কাজ করে অনেক LIC বোনাস পাওয়া যাই। যা দিয়ে LIC কেনা যায়।
LIC Wallet একউন্টটি LIC মাইনিং এর জন্য কাজ করবে। উক্ত একাউন্টে LIC মাইনিং হয়ে জমা হবে তারপর এখান থেকে তাদের নিজস্ব এক্সচেঞ্জার Tocanotrade নিয়ে গিয়ে ইনস্ট্যান্ট বিটকয়েনের মাধ্যমে বিক্রি করা যাবে এবং LIC বিক্রির পর বিটকয়েন সরাসরি যেকোন বিটকয়েন ওয়ালেটে ইনস্ট্যান্ট ট্রান্সফারকরা যাবে । অথবা ইচ্ছে করলে LIC একাউন্টে জমা করে রাখতে পারেন পরে দাম বাড়লে বিক্রি করার জন্য।
উল্লেখ্য:- LIC একটি প্রি-মাইনিং ক্রিপ্টোকারেন্সি যা এখন সবার কেনাবেচার জন্য উন্মুক্ত নই। অর্থাৎ এখন ওপেন মার্কেটে নেই কিন্তু তাদের নিজস্ব এক্সচেঞ্জারে কেনাবেচা হচ্ছে। তাদের এক্সচেঞ্জারে যেকেউ ইচ্ছে করলে একাউন্ট খুলে বিটকয়েন দিয়ে LIC কিনতে পারবে। এক্ষেত্রে শর্ত হল একটি ডিভাইস ও আইপি থেকে একটিই একউন্ট করা যাবে এবং সর্বোচ্চ 300 LIC/Per week কিনতে পারবে। একটি ডিভাইস ও আইপি থেকে একটির বেশি একাউন্ট করলে একাউন্টটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্লক হয়ে যাবে।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ কথাঃ- বিশ্বের প্রতিটি দেশেই LIC এর এক্সপার্ট সাপোর্ট ও মার্কেটিং টীম রয়েছে। যারা নুতুনদেরকে এই বিজনেসের জন্য সার্বিক সহায়তা প্রদান করে থাকেন। তেমনি আমাদের বাংলাদেশেও এই বিজনেসের এক্সপার্ট সাপোর্ট টীম রয়েছে, যারা আপনাকে উক্ত বিজনেস সম্পর্কে প্রয়োজনীয় সার্বিক সহায়তা প্রদান করবে, যেন আপনি সঠিক, সফল ও নিরাপত্তার সাথে উক্ত বিজনেস করে মুনাফা অর্জন করতে পারেন। তারা হয়ত আপনার সাথে ইমেইল ও মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার চেষ্টা করবে। তাই সঠিক ইমেইল ও নাম্বার ব্যবহার করুন।
- নোটঃ উক্ত মাইনিং প্রসেসিংয়ের মেয়াদ থাকবে 400 days। এক বছর পর্যন্ত আপনার ক্রয় করা হ্যাশ-পাওয়ার কোম্পানির মাইনিং সার্ভারে আপনার জন্য নিরবচ্ছিন্নভাবে LIC মাইন করে যাবে। শুধু আপনি নই, আপনার মত সারা বিষের প্রায় ২০০ টিরও বেশি দেশের লক্ষ্য লক্ষ্য মানুষের জন্য একইভাবে LIC মাইনিং হয়ে থাকে । আর এটাই হল উক্ত টেকনোলজির নিয়ম।
LIC এর কোন কোন প্যাকেজ দিয়ে কিভাবে লাভবান হতে পারেন ?
নিচের ছকটি ভালো করে দেখলে বুঝে আসবে আশা করি:-
Liracoin মাইনিং ওয়েবসাইট:- http://licworld.live
Liracoin নিজস্ব Explorer :- https://www.licexplorer.com/
Liracoin নিজস্ব এক্সচেঞ্জার :- TocanoTrade.com
Liracoin Source Code in GitHub:-
Liracoin Forum Talking:-
https://bitcointalk.org/index.php?topic=3077079
LIC YouTube:-
https://www.youtube.com/channel/UCHq07iv_OR8DYHs1-Q6N4Xg
Liracoin Twitter:-
LIC সম্পর্কে বিভিন্ন Blog বিভিন্ন article লেখা হয়েছে তা দেখতে পারেন |
নিচের ভিডিও থেকে দেখে নিন যে কিভাবে মানুষ তাদের পণ্য কেনাবেচায় কে ব্যবহার করছে |
নিচের ভিডিওটিতে দেখুন পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে মানুষ কিভাবে Liracoin দিয়ে পণ্য ক্রয় বিক্রয় করছে |
খুবই গুরুত্বপূর্ণ কথাঃ- বিশ্বের প্রতিটি দেশেই LIC এর এক্সপার্ট সাপোর্ট ও মার্কেটিং টীম রয়েছে। যারা নুতুনদেরকে এই বিজনেসের জন্য সার্বিক সহায়তা প্রদান করে থাকেন। তেমনি আমাদের বাংলাদেশেও এই বিজনেসের এক্সপার্ট সাপোর্ট টীম রয়েছে, যারা আপনাকে উক্ত বিজনেস সম্পর্কে প্রয়োজনীয় সার্বিক সহায়তা প্রদান করবে, যেন আপনি সঠিক, সফল ও নিরাপত্তার সাথে উক্ত বিজনেস করে মুনাফা অর্জন করতে পারেন। তারা হয়ত আপনার সাথে ইমেইল ও মোবাইল নাম্বারে যোগাযোগ করার চেষ্টা করবে। তাই সঠিক ইমেইল ও নাম্বার ব্যবহার করুন।
LIC মাইনিং সিস্টেমে একাউন্ট করে ইনকাম করতে নিচের কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করুন |
- LIC এর রেজিষ্টার করা সম্পূর্ণ ফ্রী । তাই রেজিষ্টার করতে নিচের অফিসিয়াল জয়েনিং লিংকটিতে যান
- এরপর রেজিষ্ট্রেশন ফর্মটি সঠিক ও জেনুইন তথ্য দিয়ে ফ্রি রেজিষ্ট্রেশন করুন ।
- তারপর ইমেইলের ইনবক্সে গিয়ে ইমেইল ভেরিফাই করুন।
- আপনার ইমেইল ভেরিফাই হওয়ার পর তারা আপনার ইমেইলে একটি Private Key পাঠাবে। উক্ত Private Key দিয়ে একাউন্টটি ওপেন করুন।
- তারপর একটি ৬ ডিজিটের একটি পিন করুন (যেমনঃ ১২৩৪৫৬)
- তারপর তাদের ইমেইলে পাঠানো নিয়মগুলো অনুসরণ করলে সবকিছু বুঝে যাবেন।
- সবথেকে ভালো হয়, LIC কোম্পানির সারাবিশ্বে তাদের সাপোর্ট টীম আছেন যারা নিজ নিজ দেশের মানুষদের উক্ত বিষয়ে সার্বিক সহায়তা করে থাকেন। আমাদের বাংলাদেশেও এরকম টীম আছে। আপনি চাইলে তাদের সহযোগিতা নিতে পারেন।
নোটঃ উক্ত মাইনিং প্রসেসিংয়ের মেয়াদ থাকবে এক বছর। এক বছর পর্যন্ত আপনার ক্রয় করা হ্যাশ-পাওয়ার কোম্পানির মাইনিং সার্ভারে আপনার জন্য নিরবচ্ছিন্নভাবে LIC মাইন করে যাবে। শুধু আপনি নই, আপনার মত সারা বিষের প্রায় ২০০ টিরও বেশি দেশের লক্ষ্য লক্ষ্য মানুষের জন্য একইভাবে LIC মাইনিং হয়ে থাকে । আর এটাই হল উক্ত টেকনোলজির নিয়ম।
LIC এর কোন কোন প্যাকেজ দিয়ে কিভাবে লাভবান হতে পারেন ?
LIC কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন ক্যাটাগরির মাইনিং প্যাকের মাধ্যমে সারাপৃথিবীর মানুষকে LIX মাইনিং করার সুযোগ দিচ্ছে।
কি পরিমান হ্যাশ পাওয়ার দিয়ে প্রতিদিন কি পরিমান LIC মাইন করতে পারবেন এবং LIC ইনস্ট্যান্ট সেল করে CashOUT করতে পারবেন, তা জানার জন্য LIC World এ একটি ফ্রি একাউন্ট করে মেন্যু এর Marketing Tool অপশন থেকে Presentaion ডাউনলোড করে ভালো করে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়লে বুঝতে পারবেন |
LIC World Wide
LIC হল হাই প্রফিটেবল ব্লকচেইন প্রজেক্ট। তাই সারা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিপুল সংখ্যক মানুষ এই LIC প্রজেক্টের সাথে কাজ করতেছেন। দিন দিন এই সংখ্যা ক্রমান্বয়ে বেড়েই চলছে অবিরাম গতিতে। আর LIC কর্তৃপক্ষ LIC মাইনিঙের কাজগুলোকে সারা বিশ্বের মানুষের কাছে সত্যিকভাবে উপস্থাপনের জন্য বিভিন্ন কনফারেন্সরে আয়োজন করে থাকেন। নিচের কয়েকটি এর কয়েকটি কনফারেন্সের পিকচার দেওয়া হল, যা দেখলেই বুঝতে পারবেন কোন ধরণের মানুষ এখানে কাজ করছেন ।
Liracoin World Conference in Dubai
LIC VIP Conference in China
LIC Bangladesh
LIC Thailand
LIC Italy
LIC Malaysia
অনেকেই বলতে পারেন ইটা তো আজব ব্যাপার ;
ভাই, কোন আজব ব্যাপার না। একটু নিজের বুদ্ধিটাকে কাজে লাগিয়ে ভাবুন, আপনি যে ফেসবুক চালাচ্ছেন তার প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকারবার্গ এই ফেসবুক তৈরী করতে খরচ করেছিলেন মাত্র ১০০০ ডলার মানে ৮০ হাজার টাকা দিয়ে। তাও তার গার্লফ্রেন্ড ( বর্তমানে তার স্ত্রী ) প্রিসিলার কাছ থেকে ধার করে নিয়া। কিন্তু আজ এই ফেসবুকের ব্যবসা থেকে তার মুনাফার পরিমান হলো ১০০ বিলিয়ন ডলার মানে ৮,৪৫০,৫০০,০০০,০০০ টাকা। আর হা ফেসবুক অনলাইনেই চলে মানে অনলাইন বিজনেসের একটি সেরা ও বাস্তব উদাহরণ। শুধু ফেসবুক নই, হাজারও কোম্পানী আছে যারা নাম মাত্র পুঁজি নিয়ে শুরু করেছিল কিন্তু তারা আজ পৃথিবীর সেরা ধনীদের কাতারে অবস্থান করছেন। মনে রাখবেন, টাকা এখন ধরা বুদ্ধিমানদের কাছে। যদি আপনি নিজের মেধাকে কাজে লাগিয়ে উপযোক্ত জায়গায় খরচ করতে পারেন তাহলে আপনিও টাকা ধরতে পারবেন।
২০১৭ সালের ফোর্বসের জরিপ অনুসারে টপ ১০০ ধনীদের তালিকা করা হয়েছিল। মজার ব্যাপার হল ওই তালিকার ৭৬% ধনী মানুষ ছিলেন যাদের বয়স ছিল ২৫-৩৫ বছর এবং তারা ধনী হয়েছিলেন বিটকয়েন নামক অনলাইন বিজনেস দিয়ে। আজ আবার এই সুযোগ নিয়ে এসেছে ILCoin। যারা এই সুযোগের সৎ ব্যবহার করবেন তারাই সফল হবেন। আর যারা নাক চুলকাবেন, তারা নাক চুলকাতেই থাকবেন। ভালো কিছু করতে পারবেন না।
অনেকেই বলতে পারেন এই বিজনেসের বাস্তবতা কি ?
ভাই ইউটিউবে বা গুগলে সার্চ দিয়ে দেখেন মিলিয়ন মিলিয়ন মানুষ এই বিজনেস করছে। এটা কোন MLM কোম্পানি নই যে, কোন কিছু না বুঝে হুট করে জয়েন করবেন। এটা বুঝার জিনিস, তাই ভাল করে বুঝতে হবে । তাই আগে জানুন, এই সম্পর্কে পড়াশুনা করুন, বুঝুন । অনলাইনে অনেক তথ্য আছে । বুঝে শুনে সিদ্ধান্ত নিন ।
এক্ষেত্রে আমার পক্ষ থেকে জন্য সাজেশন হল :
- একটি ফ্রি ও ডেমো একাউন্ট করুন ও আভ্যন্তরীন বিষয়াবলী নিয়ে গবেষণা করুন।
- ৩ থেকে ৭ দিন এই সাইটটিকে নিয়ে বিভিন্নভাবে অনলাইন খোঁজাখবর নিন ও এর সম্পর্কে পাবলিক রিভিউগুলো পড়ুন।
- তারপর যদি টাকা থাকে একটি Big প্যাক নিয়ে নিশ্চিন্তে বসে থাকুন এবং প্রতিদিন প্রফিট উইথড্র করুন।
- আর যদি টাকা না থাকে তাহলে একটি Miner প্যাক একটিভ করে Promotional কাজ করুন। তাতে করে ইনস্ট্যান্ট ইনকাম আরো বেড়ে যাবে এবং কয়েন ও জমা হবে।
আমি চেলেঞ্জ করে বলছি,
যদি আপনি সততার সাথে কাজ করেন একবছর সময় লাগবে এই অনলাইন বিজনেস থেকে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে । আর এখানে তেমন কোন পরিশ্রমের কাজ নেই। যারা Promotional কাজ করতে আগ্রহী তারা শুধুমাত্র তাদের অবসর সময়গুলতে কাজ করলেই হবে ইচ্ছে করলে স্মার্টফোনের মাধ্যমেও এই অনলাইন বিজনেস নিয়ন্ত্রণ করা যাই।
অনেকেই ব্যাংকে টাকা জমা রাখেন। ব্যাংকে হয়ত আপনাকে ৪-৫ বছর পর আপনার টাকার দিগুন দিতে পারে। তাও আবার সুদের সাথে। যা ধর্মীয় দিক থেকে সম্পূর্ণ হারাম বা নিষেধ । কিন্তু এখানে কোন সুদের ব্যাপার নাই। কারন কোম্পানি আপনাকে শেয়ার দিবে এবং শেয়ারের বিনিময়ে আপনি কয়েন পাবেন যা কিনা পণ্য হিসেবে কাজ করবে । আর মুনাফা যে কি পরিমান হবে তা সময়ই বলে দিবে । তবে আপনি যদি আমার এই বইটি মন দিয়ে পরে থাকেন তাহলে নিজেই এই সম্পর্কে ধারনা পেয়ে গেছেন ।
আর হা আমি যেভাবে আপনাকে এই বিষয়টি জানালাম ঠিক সেভাবেই আপনার ও উচিৎ অন্য একজন ভাই বা বন্ধুকে বিষয়টি সম্পর্কে অবিহিত করা । আর আমি কাওকে তেল মারা বা তোশামোদ করা পছন্দ করিনা। অতএব কেও যদি জীবনে সততার সাথে কিছু করে প্রতিষ্ঠিত হতে চান তারা ইমু, ফেসবুকে, মোবাইলে ও এমেইলে যোগাযোগ করতে পারেন । ভাই বা বন্ধু হিসেবে তাদের আমি সর্বাত্মক সহায়তা করব। আর যাদের শরীরে এলারজি আছে তারা ১০০শ হাত দূরে থাকুন। কারন এলারজি ওয়ালা মানুষ আমি একেবারেই পছন্দ করিনা। কারন তারা জীবনে কিছুই করতে পারেনা। তাদের কাজ শুধু অন্যের জন্য ইয়ার্কি মশকারি করা ।
গুরুত্বপূর্ণ নোটঃ- এখানে তারাই কাজ করতে পারবেন যারা সৎ মানসিকতা সম্পন্য, শিক্ষিত, সাহসী এবং বুদ্ধিমান। অসৎ, বাটপার-প্রথারক অশিক্ষিত-মূর্খ, ভীতু ও আবাল টাইপ মানুষ এখানে কিছুই করতে পারবেন না।
ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকার বলতেন, "যে জিবনে রিস্ক নিতে জানে না তার জীবনটায় আসল রিস্কের মাঝে। এবং জীবনে সে কিছুই করতে পারেনা।"
সক্রেটিস বলতেন, সুযোগ সবসময় আসেনা, সুযোগের সৎ ব্যবহারকারীরাই জীবনে সফল হয় ।
কিছু জরুরি কথা
আপনি হয়তো আজ আপনার নিচু মন মানসিকতার জন্য হোক আর অজ্ঞতার জন্য হোক , এখানে কাজ নাও করতে পারেন। কিন্তু খুব শিগ্রই আপনি এখানে কাজ করবেনা আর ইটা আমার ওপেন চ্যালেঞ্জ। এখন হয়তো একটা কয়েন কিনতে ২/৩ ডলার খরচ হবে, কিন্তু আর অল্প কিছুদিন পরেই এই কয়েন কিনতে হবে ১০০ থেকে ১০০০ ডলারে। তখন আফসোস করা ছাড়া কোনো গতি থাকবেনা। তাই আমি বলবো এক ঘুয়েমি ছেড়ে দিয়ে ভালো কিছু করার চেষ্টা করেন, জীবনে কিছু করতে পারবেন। তা ছাড়া এদেশে চাকরি বা ব্যবসায়ের যা অবস্থা তাতে নিজেকে টিকিয়ে রাখা খুবই কঠিন। অনলাইনে অনেকে হাইপ ও ফালতু ওয়েবসাইট টাকা ও সময়ের প্রচুর অপচয় করে থাকেন। তাদের বলছি ফালতু দিয়ে কোন সময় জীবনে কিছুই করতে পারবেন না। তাই আমি বলবো ভালো কিছু করেন আর আমার ১০ বছরে অভিজ্ঞতায় বলছি আর কোন রাস্তা পাবেন না নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার।
এটা আমার ওপেন চেলেঞ্জ , কেননা আমার অনলাইন ইনকামের ১০০ এর বেশি রাস্তা জানা আছে সব গুলো রাস্তায় দেখে এসেছি।